দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয় - দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ কি জানুন
দাঁত মানুষের একটি অমূল্য সম্পদ।তাই দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয় কি এটি জানতে
হবে।দাঁত আছে বলেই সবাই সবকিছু খেতে পারছে।এই অমূল্য সম্পদ আবার কারো নেই তারা
খুব বিপদের মধ্যে আছে।কিন্তু এই দাঁতের যদি অসুখ-বিসুখ হয় তবে এটি ভালো করতে হবে
খুব তাড়াতাড়ি।তাই দাঁতের যত্ন করতে হবে।আবার দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ কি
সেটাও জানানো হবে।
দাঁত মানুষের অমূল্য সম্পদ হওয়ায় এটির অনেক যত্ন করতে হবে।আপনারা যদি এটিকে
অযত্নে রাখেন তবে এটির নানা রকম অসুখ-বিসুখ হতে পারে।এই কারণে দাঁত নিয়ে আপনাদের
খুব সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।আবার দাঁতের কোনো সমস্যা হলে খুব তাড়াতাড়ি
ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
পোস্টসূচিপত্রঃ দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয় - দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ কি জানুন
- দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয়
- দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ
- দাঁতের মাড়িতে পুঁজ হলে করণীয়
- দাঁতের মাড়িতে ব্যথা হলে করণীয়
- দাঁতের গোড়ায় ইনফেকশন হলে করণীয়
- দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয়
- দাঁতের ইনফেকশনের এন্টিবায়োটিক
- দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম
- কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়
- দাঁতের মাড়ি ফোলা ও ব্যথা কমানোর উপায়
- দাঁতের মাড়ি ফোলার ঔষধ
- শেষ মন্তব্য
দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয়
দাঁত মানুষের খাবার খাওয়ার জন্য একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস এবং দাঁতের মাড়ি
হচ্ছে খাবার চিবানোর জিনিস।তাই এই দুইটা যদি কোন মানুষের অচল থাকে তবে তারা কোন
কিছুই আর ভালো লাগবে না।তাই আপনাদের যে করেই হোক এই দুইটাকে ভালো রাখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খোলার উপায়
অনেক সময় দেখা যায় যে খাবার খাওয়ার সময় শক্ত খাবারের কারণে দাঁতের মাড়িতে
ক্ষত সৃষ্টি হয় ওই ক্ষত থেকে তখন ঘা সৃষ্টি হয়।এই কারণে আপনাদের শক্ত
খাবারগুলোকে এড়িয়ে চলতে হবে এবং নরম খাবার খেতে হবে।কারো আবার ভিটামিনের অভাবেও
এই দাঁতের মাড়িতে ঘা হয়ে থাকে।তাই আপনাদের দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয় কি
অবশ্যই জানতে হবে।
এই দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে আপনারা এই কাজটি করতে পারেন।এক গ্লাস পানিতে এক দুই
চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে নিয়ে ফুলকুচি করতে পারেন তাহলে দেখবেন যে মাড়ির ঘা
ভালো হয়ে যাবে।কারণ বেকিং সোডা ঘা সারাতে খুব ভালো কাজ করে এবং মুখের পিএইচ
ঠিক রাখে।
দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ
খাবার খাওয়ার জন্য দাওয়াত হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।দাঁতের মাড়িতে
ক্যান্সার হলে এর কিছু পূর্ব লক্ষণ দেখা যায়।ঠোঁটের আশপাশে লালটে ভাব দেখা
যায়।মুখের ভিতরে নানান রকমের আলসার দেখা দিতে পারে।এর সাথে সাথে মুখে প্রচন্ড
রকমের ব্যথা হবে।এটি আপনারা সামান্য ঘা ভেবে ভুল করবেন।দাঁতের মাড়িতে
ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো নিচে দেওয়া হলো;
- মুখের ভিতর রক্তক্ষরণ বা ঘা হওয়া।
- মাড়ি থেকে রক্ত পড়া।
- জিহ্বা ফুলে যায় এবং প্রচন্ড ব্যথা হয়।
- চোয়াল ব্যথা হওয়া এবং চোয়াল শক্ত হয়ে যাওয়া।
দাঁতের মাড়িতে পুঁজ হলে করণীয়
মানুষের খাবার খাওয়ার জন্য একটি বিশেষ জিনিস হলো দাঁত।যদি দাঁত না থাকতো তাহলে
অনেকে খাবার খেতে পারতো না।আবার অনেকে আছে খাওয়ার শেষে দাঁতের কোন যত্নই করেনা
তাদের খুব তাড়াতাড়ি দাঁত নষ্ট হয়ে যাবে।তাই অবশ্যই খাবার খেয়ে দাঁতকে
পরিষ্কার করতে হবে না হলে দাঁতে ইনফেকশন হয়ে যাবে।
তখন ভুল ভাল কাজ করে সেটাকে ভালো করার থেকে আরো খারাপ করে দেয়।আবার জানতে হবে
দাঁতের মাড়িতে পুজ হলে করণীয় কি।মাড়িতে পুজ হলে এক গ্লাস হালকা গরম পানি নিন
এবং দুই তিন চামচ লবণ মিশিয়ে নিন এভাবে করে কুলকুচি করুন দেখবেন আপনার মাড়ির
পুজপড়া ভালো হয়ে যাবে।
আরো পড়ুনঃ জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম
আরেকটা কাজও করতে পারেন অ্যালোভেরা এর জেল ভালো করে ফেটিয়ে মাড়িতে লাগাতে
পারেন দেখবেন দাতের মাড়ির খুব উপকার পাবেন।
দাঁতের মাড়িতে ব্যথা হলে করণীয়
দাঁত মানুষের খাবার খাওয়ার জন্য খুব ভালো একটা জিনিস।তাই এই দাঁতের
মাড়ি খাবার খেতে সাহায্য করে।তাই এই দাঁতের মাড়ির আবার অনেক রকমের রোগও হয়ে
থাকে।এই রোগগুলোর কারণে দাঁতের মাড়ি অনেকটাই ব্যথা হয়ে যায়।এই ব্যথা হলেও
আবার এর চিকিৎসা ও আছে।কিন্তু অনেক মানুষ আছে যারা দাঁতের যত্ন করে না।
দাঁতের মাড়ি অনেক কারণে ব্যথা হয়ে যেতে পারে।খাওয়ার সময় যাতে মাড়ি ব্যথা
হয়ে যেতে পারে শক্ত খাবার খাওয়ার সময় মাড়ি ব্যথা হয়ে যেতে পারে।এই ব্যথা
হয়ে গেলে তখন আপনারা এক গ্লাস গরম পানি নিন এবং এতে দুই তিন চামচ লবণ মিশিয়ে
কুলকুচি করতে থাকুন দেখবেন ভালো আরাম পাবেন।দাঁতের মাড়িতে ব্যথা হলে করণীয়
এটাই।
দাঁতের গোড়ায় ইনফেকশন হলে করণীয়
দাঁত মানুষের খাবার খাওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।এই দাঁতকে আপনাদের
প্রচুর যত্ন সহকারে রাখতে হবে।অনেক মানুষ আছে আবার দেখা যায় খাওয়া দাওয়া করে
কোন যত্নই করে না এমনি এমনি রেখে দেয়।এই দাঁতের যদি আপনারা যত্ন না করেন তবে
অনেক রকমের সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আপনাদের।
তাই অবশ্যই খাওয়া-দাওয়ার পরে দাঁত পরিষ্কার করতে হবে আপনাদের।দাঁত নিয়ে
প্রচুর সচেতন থাকতে হবে আপনাদের।কারণ দাঁতের ব্যথা হলে অনেকটা বিপদের মধ্যে
পড়ে যাবেন আপনারা।তাই অবশ্যই আপনাদের খাওয়া দাওয়ার পরে দাঁত পরিষ্কার করে
ফেলতে হবে তাহলে দাঁতের ইনফেকশন এবং দাঁতের রোগ জীবাণু থেকে আপনারা মুক্তি
পাবেন।
দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয়
দাঁতের মাড়ি খাবার চিবাতে ভালো কাজ করে থাকে।এই খাবার খাওয়ার সময় দাঁতের দুই
চোয়াল যখন চিবিয়ে খায় তখন দাঁতের আশপাশে অনেক রকমের খাবার লেগে থাকে তখন সেই
খাবারগুলো পরিষ্কার করতে হব।না হলে রাতে সেই খাবারগুলো রোগ জীবাণুতে পরিণত হবে
এবং মাড়িকে রোগাক্রান্ত করবে।
তাই আপনাদের অবশ্যই খাবার খাওয়ার পর পরেই দাঁত পরিষ্কার করে ফেলা ভালো।যেই
মানুষ যত দাঁতের যত্ন নেবে তার দাঁতও বেশি ভালো থাকবে।দাঁতে কোন রকমের সমস্যা
হবে না দাঁতের মাড়ি ব্যথা হবে না,দাঁত মাড়ি ফুলে যাবে না ও দাঁতের মাড়িতে ঘা
হবে না ইত্যাদি সমস্যা গুলো হবে না।
অনেক মানুষ আছে যারা জানে না দাঁতের গোড়ায় ইনফেকশন হলে করণীয় কি এবং দাঁতের
মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় কি।দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে মুখের মধ্যে করে এক চামচ
তিলের তেল গোটা মাড়িতে মেখে নিতে পারেন তারপরে ২০ মিনিট পর হালকা গরম পানি
দিয়ে ধুয়ে নিতে পারেন এবং ব্রাশ করে নিতে পারেন তারপরেই দেখবেন যে একেবারেই
আর কিছু নেই সব ভালো হয়ে গেছে।
দাঁতের ইনফেকশনের এন্টিবায়োটিক
সাধারণত দাঁতের যদি ব্যথা হয় বা ফুলে যায় মাড়ি তাহলে কিন্তু আপনাদের ঔষধ
খাওয়ার মাধ্যমে ভালো করতে হবে।তাইতো দাঁতের ইনফেকশনের এন্টিবায়োটিক সম্পর্কে
আপনাদের কিছু ধারনা দেওয়া হবে।দাঁতের ব্যথা নিয়ে বসে থাকেন তাহলে কিন্তু ভালো
হবে না।ব্যথা আস্তে আস্তে আরো বেড়ে যেতে পারে তাইতো আপনাদের যেকোনোভাবে এটি
কমানোর উপায় বের করতে হবে হয় ঘরোয়া উপায়ে কমাতে হবে নাহলে ডাক্তারি চিকিৎসা
করার মাধ্যমে কমাতে হবে।
এই দাঁতের ব্যথা বা মাড়ি ফোলা নিয়ে বসে থাকলে দেখবেন যে প্রচুর সমস্যার মধ্যে
পড়বেন তখন ঠিকঠাক খাবার পানি কিছুই খেতে পারবেন না।তাইতো দাঁতের মাড়ি ভালো
করার কিছু এন্টিবায়োটিক নিচে দেওয়া হলো:
- ওরাল পেনিসিলিন
- ওরাল অ্যামোক্সিসিলিন
- আইবুপ্রোফেন
- অ্যাসিটামিনোফেন
দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম
সাধারণত দাঁত হচ্ছে খাবার খাওয়ার জিনিস তাই এটি দিয়ে যেকোনো কারণে ব্যথা বা
ফুলে যেতে পারে।তাইতো দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম গুলো জানিয়ে দেওয়া
হবে।খাবার খেতে হয় তাই এই কারণেই দাঁতে বা মাড়িতে আঘাত লাগতেই পারে।এটা নিয়ে
কোন রকমের কোন সমস্যা নেই আঘাত লাগলে বা ফুলে গেলে ব্যথা হলে তা যেই কোনভাবেই
ভালো করা হয়ে থাকে তাইতো আপনাদের এই মাড়ি ব্যথা হলে ফুলে গেলে কোন চিন্তা
ভাবনা করার দরকার নেই।
হয়তো ঘরোয়া উপায় ভালো হবে নাহলে ডাক্তারি চিকিৎসা করার মাধ্যমে ভালো হবে তবে
সব রকমের উপায় আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে খুব ভালোভাবেই দিয়ে দেওয়া আছে তাইতো
আপনারা আমাদের পুরো আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে সবকিছু জেনে নিতে পারবেন।দাঁতের
মাড়ি বা দাঁত ব্যথা করলে পানি আর লেবু গরম করে কুলকুচি করুন দেখবেন যে
কিছুক্ষণের মধ্যে সব ব্যথা দূর হয়ে যাবে একেবারে।নিচে মাড়ি ব্যথা কমানোর কিছু
ঔষধ দেওয়া হলো:
- ফ্লুব্লাস্ট ট্যাবলেট
কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়
মুখে ঘা হয়ে থাকে ভিটামিন সি এর অভাব হলে।তবে কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের
মাড়ি ফুলে যায় এই সম্পর্কে আপনাদের কিছু ধারনা দেওয়া হবে।কারণ দাঁতের মাড়ি
ফুলে যায় ভিটামিন ডি এর অভাবের কারণে।তাই তো আপনাদের ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ
খাবারগুলো খেতে হবে।শরীরে যদি ভিটামিন ডি এর অভাব পড়ে তাহলে কিন্তু
দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় ব্যথা করে ইনফেকশন হয়ে ঘা হয় পুজ পড়ে।
তাই তো আপনাদের খুব ভালোভাবেই সাবধান থাকতে হবে এবং দাঁত নিয়ে খুব সতর্ক থাকতে
হবে কারণ দাঁত কিন্তু খাবার জিনিস।দাঁত যদি কোনভাবে অচল হয়ে যায় বা নষ্ট হয়ে
যায় তখন কিন্তু বিশাল বিপদের মধ্যে পড়বেন তাইতো দাঁত নিয়ে খুব সাবধান সতর্ক
থাকতে হবে আপনাদের।দেহের মধ্যে চোখ আর দাঁত কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এগুলো
আপনাদের বিশেষভাবে ভালো রাখতে হবে এবং সতর্ক হয়ে সাবধান ভাবে চলাফেরা করতে
হবে।
আপনারা যদি প্রতিদিন খাবার পরে দাঁত ব্রাশ করে ঘুমান তাহলে কিন্তু দাঁতে মুখে
মাড়িতে কোন রকমের সমস্যা হবে না।আবার প্রতি সপ্তাহে একবার করে যদি নিমের ডাল
দিয়ে দাঁত মাজতে পারেন তাহলে কিন্তু খুব ভালো উপকার পাবেন।
দাঁতের মাড়ি ফোলা ও ব্যথা কমানোর উপায়
সাধারণত মুখ বা মাড়ি এগুলো খাবার জিনিস তাইতো নানান কারণে ব্যথা হতে পারে।তাইতো
দাঁতের মাড়ি ফোলা ও ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে আপনাদের কিছু ধারনা
দেওয়া হবে।আপনারা যদি দাঁত মুখ মাড়িকে অপরিষ্কার করে রাখেন তাহলে কিন্তু
ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত করার ফলে কিন্তু মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়বে মাড়ি
ফুলে যাবে ব্যথা হবে এই সমস্যাগুলো হতে পারে।
তাইতো আপনাদের প্রতিদিন খাবার পরে দাঁত ব্রাশ করে ঘুমাতে হবে।আবার যদি কোনভাবেই
মাড়ি ফুলে যায় বা ব্যথা হয়ে যায় তাহলে কিন্তু হালকা গরম পানির মধ্যে লবণ
দিয়ে কুলকুচি করতে পারেন তাহলেও কিছুটা ব্যথা কমবে।আবার দাঁতের মাড়ি ফোলা বা
ব্যাথা করলে অ্যালোভেরা ভালোভাবে মেথিয়ে নিয়ে তারপরে মাড়িতে লাগিয়ে দিন
দেখবেন যে কিছুক্ষণের মধ্যে মাড়ির ব্যথা কমে গেছে।কারণ অ্যালোভেরা হচ্ছে দাঁতের
মাড়ির ব্যথা ফোলা কমাতে খুব কার্যকরী উপাদান।
দাঁতের মাড়ি ফোলার ঔষধ
দাঁতের মাড়ি অনেক ভাইরাসের কারণেই ফুলে যায়।তাদের মাড়ি খাবার চিবানোর কাজে
সাহায্য করে থাকে।শুধু মানুষ দিয়েই নয় কোন প্রাণীর যদি তাদের মাড়ি না থাকতো
তাহলে খাবার চিবিয়ে খেতে পারত না।তাই দাঁতের মাড়ি থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই
মাড়িকে যত্ন করা এবং পরিষ্কার করাটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ।
অনেক মানুষ আছে যারা দাঁতকে কোন রকমে পরিষ্কার করে না এবং যত্ন করে না।তারা
জানেও না যে দাঁতের মাড়ি ফোলার ঔষধ কি।দাঁতের মাড়ি ফোলার ঔষধ হিসেবে ব্যবহার
হয়ে থাকে অ্যালোভেরার জেল।এটি একেবারে প্রাকৃতিক উপায়ে ঔষধ।তাই এতে কোন
প্রকারের ক্ষতি নেই।
আপনাদের মাড়ি ফুলে গেলে অ্যালোভেরার জেল ভালো করে জেল করে নিয়ে লাগিয়ে দিলে
প্রচুর ভাবে আরাম পেয়ে যাবেন।আশা করি,দাঁত বিষয়ক সবকিছু আপনাদের ভালোভাবে
বোঝাতে পেরেছি।তাই আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের কেমন লেগেছে তা অবশ্যই
কমেন্ট করে জানাবেন।
শেষ মন্তব্য | দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয় - দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ
দাঁত বা দাঁতের মাড়ি খাবার খাওয়ার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।তাই এই মাড়িকে এবং
দাঁতকে খুব করে যত্ন এবং পরিষ্কার করতে হবে।আর যদি না করেন তবে অনেক সমস্যার
মধ্যে পড়তে হবে আপনাদের।দাঁত পরিষ্কার করতে হবে খাওয়া-দাওয়া করে তাহলেই কোন
রকমের রোগজীবাণু হবে না।
আর এই রোগ জীবাণু না হলেও রক্তপড়া পুশপড়া ঘা হওয়া কিছুই হবে না এইগুলো না
হলে আর ক্যান্সারও হবে না।এই আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তবে বেশি
বেশি শেয়ার করবেন এবং আরো স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো
করে রাখুন এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার কারণে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
nafizplus.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url