দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম - দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ জানুন
দাউদ রোগ হলো এক প্রকার ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ।তাই দাউদের সবচেয়ে ভালো
মলম সম্পর্কে জানতে হবে।এই রোগটি হলে প্রচুর চুলকাতে থাকে এক সময় চুলকাতে চুলকাতে
ভয়ংকর ক্ষত বা ঘা সৃষ্টি হয়।তাই আপনাদের এটি থেকে খুব সাবধান থাকতে হবে।দাউদ
ভালো করতে একমাত্র কাজ করে অ্যালোভেরা।আবার জানিয়ে দেওয়া হবে দাউদের সবচেয়ে
ভালো ঔষধ।
দাউদ যেহেতু একটি ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ।তাই আপনাদের অবশ্যই সাবধান
থাকতে হবে।কিন্তু এই রোগ এক ধরনের ছোয়াঁচে রোগ বললেই চলে।তাই আপনাদের এই রোগ
নিয়ে খুব সাবধানে থাকতে হবে।আবার এই রোগ হলে খুব দ্রুত ভালো করার চেষ্টা করতে
হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম - দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ জানুন
দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম
দাউদ হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস জনিত রোগ।এই রোগটি হলে প্রচুর চুলকায় এবং ব্যথা হয়ে যায়।তবে অনেক মানুষ হয়ে যারা দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম সম্পর্কে কিছুই জানে না।তাদের ভালো করে জানিয়ে দেওয়া হলো আমাদের আর্টিকেলে।এই দাউদ রোগটি হয় একজন থেকে আরেক জনে পারাপার হয়ে।আরো পড়ুনঃ কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়না হলে এই রোগটি হয় অপরিষ্কার থাকলে।দাউদ ভালো করতে হলে আপনাদের অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।আপনারা যদি অনেক দিন যাবত গোসল না করেন।আরো বিভিন্নভাবে অপরিষ্কার থাকেন তাহলে এই দাউদ রোগটি হতে পারে।তাই আপনাদের অবশ্যই বিশেষভাবে পরিষ্কার থাকতে হবে।
দাউদ রোগ ভালো করতে সবচেয়ে ভালো মলম হলো ফাঙ্গিসন, ফানজিডল ও মিকোনাজল।এগুলোই সবচেয়ে ভালো মলম দাউদের জন্য।
দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ
দাউদ রোগটি হচ্ছে এক প্রকার চুলকানি জাতীয় রোগ।তবে এই রোগটি হলে মানব শরীর থেকে খুব সহজে যায় না।তাই আপনাদের বিশেষ করে দাউদ হলে দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ গুলো ব্যবহার করতে হবে।তাহলে দেখবেন যে দাউদ আর নেই।দাউদ রোগ হলে অবশ্যই আপনাদের ঘরোয়া উপায়ে হোক আর ডাক্তারি চিকিৎসাই হোক তা ভালো করতে হবে।
দাউদ রোগটিকে যদি আপনারা কোনভাবেই অবহেলা করেন তাহলে খুব বিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন।তাই আপনাদের সময় থাকতেই সেই কাজগুলো করে ফেলতে হবে।দাউদ হচ্ছে একপ্রকার ছোয়াঁচে রোগ তাই একজন থেকে আরেকজনকে খুব সহজেই পার হয়ে যায়।তাই আমাদের এদিকে ও খেয়াল রাখতে হবে।
দাউদের সবথেকে ভালো ঔষধ হলো টার্বিনাফিন ও ডারমা এই ঔষধ দুটা দাউদের জন্য খুব ভালো।
দাউদ রোগটি হচ্ছে এক প্রকার চুলকানি জাতীয় রোগ।তবে এই রোগটি হলে মানব শরীর থেকে খুব সহজে যায় না।তাই আপনাদের বিশেষ করে দাউদ হলে দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ গুলো ব্যবহার করতে হবে।তাহলে দেখবেন যে দাউদ আর নেই।দাউদ রোগ হলে অবশ্যই আপনাদের ঘরোয়া উপায়ে হোক আর ডাক্তারি চিকিৎসাই হোক তা ভালো করতে হবে।
দাউদ রোগটিকে যদি আপনারা কোনভাবেই অবহেলা করেন তাহলে খুব বিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন।তাই আপনাদের সময় থাকতেই সেই কাজগুলো করে ফেলতে হবে।দাউদ হচ্ছে একপ্রকার ছোয়াঁচে রোগ তাই একজন থেকে আরেকজনকে খুব সহজেই পার হয়ে যায়।তাই আমাদের এদিকে ও খেয়াল রাখতে হবে।
দাউদের সবথেকে ভালো ঔষধ হলো টার্বিনাফিন ও ডারমা এই ঔষধ দুটা দাউদের জন্য খুব ভালো।
দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ
দাদ রোগ খুব খারাপ একটি রোগ এই রোগটি হলে আপনারা খুব সমস্যার মধ্যে পড়ে
যাবেন।তবে অনেক মানুষ আছে যারা দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ তার সম্পর্কে কিছু জানে
না।তারপরে উল্টাপাল্টা কিছু খেয়ে এই রোগ ভালো করার থেকে আরো খারাপ করে দেই।তাই
আপনারা আমাদের আর্টিকেলে এসে পড়ে ভালোভাবে জেনে নিবেন দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ।
দাদ রোগ হয় সাধারণত পায়ে বা হাতে হয়।এই দাদ রোগ সবার হতে পারে ছোট থেকে বড়
প্রায় সবারই হয়ে থাকে।দাদ রোগ কিন্তু আবার ছোঁয়াচে রোগ।আপনারা যারা এখনো জানেন
না যে দাদা রোগ হলে কোন কোন খাবার খাওয়া নিষেধ তারা জেনে রাখুন এবং আপনাদের
যাদের দাদ রোগ হয়ে আছে তারাও বিশেষ করে জেনে রাখুন।দাদ রোগ হলে কি খাওয়া নিষেধ
তা নিচে দেওয়া হলো:
- লাল মাংস খাওয়া নিষেধ।
- কমলা বা হলুদ ফল খাওয়া নিষেধ।
- টমেটো খাওয়া নিষেধ।
- কোমল পানীয় ও মিষ্টি জুস খাওয়া নিষেধ।
দাউদ কিভাবে ভালো হয়
এই দাউদ রোগটি হয় সাধারণত অনেকদিন যাবত অপরিষ্কার থাকলে।তাই আপনাদের সাবধান থেকে
দাউদ রোগ ভালো করতে হবে।কিন্তু অনেক মানুষ আছে যারা দাউদ কিভাবে ভালো হয় এই
সম্পর্কে কিছু জানে না বা কোন ধারণাই নেই।দিয়ে কোন কিছু না জানার কারণে ভুল ভাল
কিছু করে ভুলভাল কিছু খেয়ে সেটা আরো নষ্ট করে দেয়।
তাই আপনাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে এবং দাউদ ঘরোয়া উপায়ে হোক আর ডাক্তারি
চিকিৎসায় দিয়ে ভালো করতে হবে।তাহলে দেখবেন যে দাউদ খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে
যাবে।দাউদ ভালো করার কিছু উপায় নিচে দেওয়া হলো:
- দাউদ দূর করতে মধু খুব কার্যকারী যে স্থানে দাউদ আছে সেখানে মধু লাগিয়ে দিন দেখবেন যে ভালো হয়ে যাবে।
- দাউদ ভালো করতে অ্যালোভেরা কার্যকরী উপাদান।যেখানে দাউদ আছে সেখানে অ্যালোভেরা বেশি বেশি লাগান।
- দাউদ দূর করতে রসুনও খুব কার্যকারী উপাদান।এক দু কোয়া রশুন বেটে দাউদে লাগিয়ে দিন।
- দাউদ ভালো করতে তুলসী পাতা বেটে লাগিয়ে দিন তাহলে দেখবেন যে দাউদ আস্তে আস্তে ভালো হয়ে যাচ্ছে।
- দাউদের সমস্যা একেবারে দূর করতে কাঁচা হলুদের রস বেশি বেশি লাগান।
দাউদ কেন হয়
এই দাউদ রোগ হয় সাধারণত আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে।আবার হয়ে থাকে দাউদ আক্রান্ত
ব্যক্তির জামা কাপড় ব্যবহার করলে।এই দাউদ হচ্ছে এক প্রকার ছোয়াঁচে রোগ তাই
আপনাদের এই রোগ থেকে খুব সাবধান থাকতে হবে।নাহলে দেখবেন যে প্রচুর সমস্যার মধ্যে
পড়ে যাবেন।তাই আপনাদের অনেকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে আবার দাউদ কেন হয় এ
সম্পর্কে জানতে হবে।
দাউদ এক প্রকার ছোঁয়াচে রোগ যা চুলকানির মত কাজ করে থাকে।তাই আপনাদের অবশ্যই
খেয়াল রাখতে হবে এবং কোনভাবে হয়ে গেলেও তা ভালো করার চেষ্টা করতে হবে।দাউদ হয়
সাধারণত অনেকদিন যাবত অপরিষ্কার থাকলে আবার অনেকদিন যাবত তুলে রাখা কাপড় না
ধুয়ে পড়লে।তাই আপনাদের এই কাজগুলো খেয়াল রেখে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম
সাধারণত দাদ রোগ হচ্ছে খুব খারাপ একটি রোগ।কারণ এই রোগ যেই ব্যাক্তির হয় সেই
ব্যক্তি যদি জামা কাপড় নিত্য ব্যবহার করা জিনিসপত্র আরেকজন ভালো মানুষ যদি
ব্যবহার করে।তাহলে তারাও কিন্তু দাদ রোগ খুব দ্রুত তার শরীরে ছড়িয়ে
পড়বে।তাইতো দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।
দাদ রোগ যত আপনারা শরীরে রাখবেন তত কিন্তু আপনাদের শরীরের ধীরে ধীরে নষ্ট করে
দেবে।কারণ দাদ হচ্ছে এক প্রকার চুলকানি এটা হলে প্রচুর চুলকাবে এবং সেই জায়গা
ক্ষতবিক্ষত করে দেবে।অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় দাউদের জায়গা চুলকাতে চুলকাতে
সেই জায়গাটা এক সময় পচে গেছে।
তাই আপনাদের খুব সাবধান থেকে দাদ হলে চুলকানো বাদ দিয়ে মলম ব্যবহার করতে হবে
না হলে ঔষধ খেতে হবে।তাছাড়া আপনারা যেই জায়গায় দাউদ হবে সেই জায়গাটাতে দিনে
৩বার ডেটল লাগাতে পারেন।তাছাড়া এই ভালো মলম গুলো দিয়ে দেওয়া আছে সেগুলো
আপনারা দেখে ব্যবহার করতে পারেন তাহলেই দেখবেন যে খুব দ্রুত ভালো হয়ে
যাবে।নিচে কিছু দাদের মলম দেওয়া হলো:
- ফাঙ্গিডার্ম ২% ক্রিম
- রিং-গার্ড ২% ক্রিম
- রেক্সগার্ড ২% ক্রিম
- ফাঙ্গিটপ ২% ক্রিম
- রেলিনগার্ড ২% ক্রিম
- Candistat 2% Cream
দাদ চুলকানি দূর করার ঔষধ
সাধারণত দাদা চুলকানি হচ্ছে এমন একটা চুলকানি যেটা কারো গায়ে বের হলে শুধু
চুলকাতেই থাকবে।তাইতো দাদ চুলকানি দূর করার ঔষধ গুলো খেয়ে আপনাদের খুব দ্রুতই
দাদ ভালো করতে হবে।কারণ যার শরীরে একবার দাদ হয়ে যায় তার শরীরে কিন্তু
বারবারই হতে থাকবে।
তাইতো আপনাদের ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধগুলো খেতে হবে নাহলে এই
আর্টিকেলের দেখানো অনুযায়ী ঔষধ যদি খান তাহলেও কিন্তু খুব দ্রুত ভালো হয়ে
যাবে।এই আর্টিকেলে সব ভালো মানের ঔষধ ও মলম ক্রিম এগুলো দেওয়া আছে তাই আপনারা
যদি এটি দেখে ভালোভাবে দেখেশুনে ব্যবহার করতে পারেন তখন কিন্তু ও খুব দ্রুত
ভালো হয়ে যাবে।
কারণ এই দাদ চুলকানি যার শরীরে আছে তার কিন্তু অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে
আস্তে আস্তে তাইতো আপনাদের এই চুলকানি গুলো খুব দ্রুতই দূর করতে হবে।দাদ
চুলকানির কিছু ঔষধ নিচে দেওয়া হলো:
- ক্লট্রিমাজোল
- মাইকোনাজোল
- টার্বিনাফিন
- কিটোকোনাজল
দাদ রোগের ছবি
সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা এই দাদ রোগ চিনে না।তাই দাদ রোগের ছবি
বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে বেড়াই কিন্তু ভালো কোথাও পায় না।তাইতো তাদের জন্য এই
আর্টিকেলের মধ্যে খুব ভালো করেই দাদের ছবি দিয়ে দিয়েছি।তাই আপনারা একটু ধৈর্য
সহকারে পড়লেই দেখতে পাবেন এই দাদের ছবি কেমন হয়।তাইতো নিচে এই দাদের ছবি
দেওয়া হলো:
দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়
সাধারণত যেই জায়গাতে দাদ আক্রান্ত হয়েছে সেই জায়গাতে সাবান না দিলেই
চলবে।তাইতো দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায় তা জাননো হবে।সাবান ব্যবহার করা
যাবে কিন্তু এন্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করতে হবে।এমনিত সাবানগুলো আছে
সেই সাবান গুলো কোনভাবে ব্যবহার করা যাবে না।আপনারা সাবান ব্যবহার করবেন ডেটল
সাবান বা স্যাভলন সাবান।
কারণ এই সাবান গুলোতে থাকে এন্টিব্যাকটেরিয়াল যা ভাইরাস যুক্ত জীবানু দূর করতে
সাহায্য করে থাকে।তাইতো ডেটল সাবান বা স্যাভলন সাবান দিয়ে যেখানে দাদ বের
হয়েছে সেই জায়গাটা ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখুন।তারপরে পরিষ্কার কাপড়
দিয়ে হালকাভাবে মুছে ফেলুন।তারপরে আপনারা যেকোন ঔষধ,ক্রিম ও মলম এগুলো ব্যবহার
করতে পারেন।
তবে দাদ বের হলে আপনারা অবশ্যই এন্টিব্যাকটেরিয়াল যুক্ত সাবান ব্যবহার
করবেন।কোনভাবেই এমনি সাবান যেগুলো আগে ব্যবহার করতেন সেগুলো ব্যবহার করবেন
না।তাহলে কিন্তু আশানুরূপ দাদ আগের থেকে বেড়ে যেতে পারে।তাইতো আপনাদের
অবশ্যই দাদ চুলকানি থেকে সাবধানে থাকতে হবে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে
হবে।
দাদ চুলকানি সাধারণত অপরিষ্কার থাকার কারণে হয়।তাইতো আপনাদের যেকোন ভাবে
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে সবসময়।তাহলে দেখবেন যে দাদ যদি বের হয় তাও
খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে এবং আর কোনদিন বের হবে না।
পুরাতন দাদ এর চিকিৎসা
দাদ সাধারণত ভালো হয়ে যায় আবার কারো কারো ভালো হয় না।তবে পুরাতন দাদ এর
চিকিৎসা করতে হবে নাহলে খুব বিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন।দাদা রোগ এক প্রকার চুলকানি
প্রজাতির রোগ তাই এটি হলে কিছু সময়ের জন্য ভালো হয় দিয়ে আবার হয়ে যায়।পুরাতন
দাদ জেগে ওঠে সাধারণত শীতের সময়।
কারণ শীতের সময় নানান রকম ক্রিম ,মলম ও লোশন ত্বকে ব্যবহার করা হয়।তখন এই
ক্রিম, মলম ও লোশন এর কেমিক্যাল গুলো সরাসরি ত্বকে পড়ার কারনে এই পুরাতন দাদা
আবার জেগে উঠে।তখন আপনারা খুব বিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন।তখন আপনাদের এই ওষুধগুলো
খেতে হবে এবং দাদ এর চিকিৎসা করতে হবে।
পুরনো দাদ দূর করতে টার্বিনাফিন, ফাঙ্গীশন এবং ফানজিডল ব্যবহার করতে পারেন
তাহলে দেখবেন যে পুরনো দাদ ভালো হয়ে গেছে।আশা করছি, দাউদ ভালো করা বিষয়ক সব রকম
টিপস আপনাদের দিতে পেরেছি।তাই আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনাকে কেমন লেগেছে অবশ্যই
কমেন্ট করে জানাবেন।
লেখকের মন্তব্য | দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম - দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ
দাউদ হচ্ছে এক ধরনের চুলকানি প্রজাতি রোগ।তাই আপনাদের এই চুলকানি রোগ থেকে মুক্তি
পেতে হলে ঘরোয়া উপায়ে বা ডাক্তারি উপায়ে যেকোনো উপায় হোক তা ভালো করার চেষ্টা
করতে হবে।নাহলে খুব বিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন।দাউদ খারাপ একটি রোগ এই রোগটি হলে
চুলকাতে চুলকাতে অসহ্য করে দেবে আপনাদের।
তাই এটি থেকে মুক্তি পেতে হলে খুব দ্রুত ঘরোয়া উপায়ে বা ডাক্তারি উপায়ে দাউদ
রোগটি ভালো করার চেষ্টা করুন।এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাকে ভালো লেগে থাকে তাহলে
অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
nafizplus.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url