চোখের দৃষ্টি ৬/৬ করার উপায় - চশমার পাওয়ার কত হলে স্বাভাবিক তা জানুন
মানবদেহের ও প্রাণীদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে চোখ।তাই চোখের দৃষ্টি
৬/৬ করার উপায় তা জানানো হবে।এই চোখ না থাকলে পৃথিবী এত সুন্দর এত সাজসজ্জা কিছুই
দেখা যেত না।আবার চশমার পাওয়ার কত হলে স্বাভাবিক এটিও জানতে হবে।চোখ দিয়ে সবাই
সব কিছু দেখে তাই চোখ সবার একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
চোখ যেহেতু অতি গুরুত্বপূর্ণ দুটি অঙ্গ।তাই চোখ নিয়ে আপনাদের অতি সাবধান থাকতে হবে।চোখকে অবহেলা করা যাবে না।চোখে কোন কিছু সমস্যা হলে খুব তাড়াতাড়ি চোখের ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নিতে হবে।তাই আপনাদের চোখের প্রচুর যত্ন করতে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ চোখের দৃষ্টি ৬/৬ করার উপায় - চশমার পাওয়ার কত হলে স্বাভাবিক তা জানুন
চোখের দৃষ্টি ৬/৬ করার উপায়
চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখার জন্য আমাদের সুষম খাওয়ার খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ।ভিটামিন সি যুক্ত খাবার তেল চর বিযুক্ত খাবার খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ চোখের কারণে। অনেক মানুষ আছে যারা চোখ যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ তার দিকে কোন খেয়াল নেই যত পুষ্টিকর খাবার আছে তারা সেগুলো না খেয়ে ক্ষতিকর খাবারগুলো খেয়ে থাকে।
ক্ষতিকর খাবার গুলো হল ধূমপান, মদ্যপান ও বিভিন্ন প্রকার মাদক দ্রব্য সেবন।এইগুলো সেবন করলে চোখের কারণে তো ক্ষতি হবেই আরো শরীরের কারণেও ক্ষতি হবে।এই কারণে আমাদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে তাহলে চোখের দৃষ্টি৬/৬ থাকবে।তার আগে চোখের দৃষ্টি ৬/৬ করার উপায় জানতে হবে।
চোখ সুস্থ রাখার কিছু উপায়-
আমাদের স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবারে বেশি পরিমাণে খেতে না পারলেও কম পরিমাণে খেতে হবে তাহলে অন্তত চোখটা ভালো থাকবে আর যদি না খাই তবে চোখ অল্প বয়সেই নষ্ট হয়ে যাবে।চোখ ভালো রাখার কিছু খাবার নিচে দেওয়া হলো:- ভিটামিন সি জাতীয় ফল খেতে হবে যেমন: লেবু, কমলা ও আঙ্গুর।
- শাকসবজি জাতীয় খাবার খেতে হবে যেমন:লাল শাক,পালং শাক,সবুজ শাক-সবজি,ব্রকলি ও মটরশুঁটি ইত্যাদি।
- আমিষ জাতীয় খাদ্য খেতে হবে যেমন:ছোট মাছ,বড় মাছের তেল,শুটকি মাছ ও টোনা মাছ ইত্যাদি।
- বাদাম বীজ জাতীয় খাবার খেতে হবে যেমন:আখরোট,কাজুবাদাম,চিনা বাদাম ও মসুর ডাল ইত্যাদ।
- সর্বশেষ হলো পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে শুষ্ক চোখ প্রতিরোধ করতে পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে।তাহলে শরীরের লবণ বের করে দিয়ে চোখকে ভালো রাখবে।
- ভিটামিন সি জাতীয় ফল খেতে হবে যেমন: লেবু, কমলা ও আঙ্গুর।
- শাকসবজি জাতীয় খাবার খেতে হবে যেমন:লাল শাক,পালং শাক,সবুজ শাক-সবজি,ব্রকলি ও মটরশুঁটি ইত্যাদি।
- আমিষ জাতীয় খাদ্য খেতে হবে যেমন:ছোট মাছ,বড় মাছের তেল,শুটকি মাছ ও টোনা মাছ ইত্যাদি।
- বাদাম বীজ জাতীয় খাবার খেতে হবে যেমন:আখরোট,কাজুবাদাম,চিনা বাদাম ও মসুর ডাল ইত্যাদ।
- সর্বশেষ হলো পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে শুষ্ক চোখ প্রতিরোধ করতে পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে।তাহলে শরীরের লবণ বের করে দিয়ে চোখকে ভালো রাখবে।
চশমার পাওয়ার কত হলে স্বাভাবিক
সাধারণত চোখ হচ্ছে মানুষের অমূল্য সম্পদ চোখ যদি না থাকতো তাহলে কিন্তু একজন মানুষ কোনভাবেই ভালো হয়েছে বসবাস করতে পারতো না পৃথিবীতে।এই চোখ ভালো রাখতে হলে অবশ্যই আপনাদের কিছু না কিছু চশমা তো ব্যবহার করতেই হবে।তাইতো চশমার পাওয়ার কত হলে স্বাভাবিক এটি আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।
কারণ চশমার একটি পাওয়ার থাকে এই স্বাভাবিক পাওয়ার দিয়ে যদি চশমা ব্যবহার না করেন তাহলে কিন্তু কোন ভাবেই চশমা ব্যবহার করতে পারবেন না।তখন হয়তো আপনাকে বেশি পাওয়ারে চশমা ব্যবহার করতে হবে নাহলে চশমা ব্যবহার করা যাবে না।তাছাড়া আপনারা যদি স্বাভাবিক পাওয়ার দিয়ে চশমা ব্যবহার করেন তাহলে কিন্তু সমস্যা নেই।
তাইতো মানুষের স্বাভাবিক চশমার পাওয়ার হতে হবে +০.২৫।এই পাওয়ারে চশমা ব্যবহার করলে আপনারা খুব ভালো দেখতে পাবেন।
সাধারণত চোখ হচ্ছে মানুষের অমূল্য সম্পদ চোখ যদি না থাকতো তাহলে কিন্তু একজন মানুষ কোনভাবেই ভালো হয়েছে বসবাস করতে পারতো না পৃথিবীতে।এই চোখ ভালো রাখতে হলে অবশ্যই আপনাদের কিছু না কিছু চশমা তো ব্যবহার করতেই হবে।তাইতো চশমার পাওয়ার কত হলে স্বাভাবিক এটি আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।
কারণ চশমার একটি পাওয়ার থাকে এই স্বাভাবিক পাওয়ার দিয়ে যদি চশমা ব্যবহার না করেন তাহলে কিন্তু কোন ভাবেই চশমা ব্যবহার করতে পারবেন না।তখন হয়তো আপনাকে বেশি পাওয়ারে চশমা ব্যবহার করতে হবে নাহলে চশমা ব্যবহার করা যাবে না।তাছাড়া আপনারা যদি স্বাভাবিক পাওয়ার দিয়ে চশমা ব্যবহার করেন তাহলে কিন্তু সমস্যা নেই।
তাইতো মানুষের স্বাভাবিক চশমার পাওয়ার হতে হবে +০.২৫।এই পাওয়ারে চশমা ব্যবহার করলে আপনারা খুব ভালো দেখতে পাবেন।
চোখের স্বাভাবিক পাওয়ার কত
গবেষণায় দেখা গেছে যে,একটি সুস্থ মানুষের চোখের পাওয়ার +60D থাকে এবং
চোখের স্বাভাবিক পাওয়ার +0.25 বলা যায়।আপনাদেরকে মনে রাখতে
হবে যে +0.25 এর ওপরে চলে গেলে আপনাদেরকে চশমা ব্যবহার করতে হবে।এই পাওয়ার
চোখের স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে।
এই পাওয়ারের চশমা ব্যবহার করে থাকে যাদের মাথা ব্যথা করে থাকে।এই পাওয়ার বেড়ে
গেলে তখন তাকে চশমা ব্যবহার করতে হয়।তখন ডাক্তারের কাছে গেলে আপনাকে চোখটি
পরিক্ষা করতে বলে দিয়ে যেই রকম সমস্যা হয় বেড়ে যায় বা কমে যায় তখন তার মাপ করে
ডাক্তার সেই চশমাটি দিয়ে থাকে।
তখন চশমা দিয়ে বলে যে, এটি কিছু দিন ব্যবহার করুণ তাহলে সেরে যাবে।অনেকে জানতে
চায় চোখের স্বাভাবিক পাওয়ার কত তাই নিচে দেওয়া হলো।আবার অনেকে প্রশ্ন করে থাকে যে
চোখের “+” ও “-” পাওয়ার আসে কেনো।
+পাওযার আসার কারণ-
২৪ মিলিমিটার এর থেকে ছোট এদের ক্ষেত্রে বাইরের আলো চোখের রেটিনায় পেছোনে
পৌছায়। এখানে চোখের রেটিনায় আলো না পৌছে রেটিনার পিছনে আলো পৌছায়।২৪ মিলিমিটারের
চাইতে চোখ ছোট এর কারণে চোখের রেটিনায় আলো না পৌছে আলো রেটিনার ছিনে পৌছায়।এই
কারণে + পাওয়ার আসে।
-পাওয়ার আসার কারণ-
গবেষণায় দেখা গেছে যে কোনো সময় চোখের পাওয়ার + হয়ে যায়।আবার কমেও যায়।চোখের পাওয়া
কমে গেলেও কিংবা বেড়ে গেলেও দুটাতেই সমস্যা হবে।এটা অনেক ক্ষেত্রে বয়সের কারণেও
হয়ে থাকে।তাই চোখের পাওয়ার যদি কমে যায় বা বেড়ে যায় তবে কোনো টেশনের কারণ নাই
আসলে এই দুটা কোনো রোগ না এটা চিকিৎসা করলেই ভালো হয়ে যাবে।
মানুষের চোখের নূন্যতম দূরত্ব কত
মানুষের চোখের নূন্যতম দূরত্ব কত তা অনেকে জানে না।একজন মানুষ স্বাভাবিক অবস্থায়
চোখে সর্বনিন্ম ২৫ সে.মি. দূরত্ব পর্যন্ত স্পষ্ট দেখতে পায়।এর থেকে কম বা বেশি
হলে মানুষ তখন ঘোলা বা জাপসা দেখে।আবার মানুষ অসিম দূরত্বে বা কম দূরত্বেও কোনো
বস্তুকেই স্পষ্ট ভাবে দেখতে পায় না।
যদি কোনো মানুষের চোখে সমস্যা হয়ে থাকে তবে সে দুরের কিছু না দেখলেও কাছের সব
কিছু স্পষ্ট দেখতে পায়।এমনকি ২৫ সে.মি দূরত্বে কম হলেও দেখতে পায়।তখন তার
চোখে ত্রুটি বা সমস্যা আছে বলে ধরা যায়।আবার অনেকে আছে ব্লাক র্বোডের লেখা দেখতে
সমস্যা হয় আবার বইয়ের লেখা দেখতে পায় তাদের চোখের সমস্যা আছে।
আবার কিছু মানুষ যতোই কাছের লেখা হোক না কেন লেখাটি দুরে না নিলে দেখতে পায় না
এটাতেও সমস্যা একই।তাই মানুষের চোখের দৃষ্টিসীমা কত কিলোমিটার তা জানা উচিত।
মানুষের চোখের ওজন কত
মানুষের চোখের ওজন কত ? ওজন হয় প্রায় ৮ গ্রাম।চোখের সব চেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো কর্নিয়া যা একটি ভেজা টিস্যুর থেকেও দুর্বল।প্রাণিজগতের
সবচেয়ে সরল চোখ কেবল আলোর উপস্থিতি কথা বুঝতে পারে।চোখ হচ্ছে মানব দেহের বা যে
কোন পানি দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যদি চোখের কোনরকম সমস্যা হয়ে যায় তাহলে
মানব দেহ বা প্রাণীদেহ পুরাই অচল হয়ে পড়ে।
আরো পড়ুনঃ গলার ভিতরে ইনফেকশন হলে করণীয়
তাই মানব দেহের বা প্রাণী দেহের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো চোখ।চোখ মানব দেহের
এক রকম অন্যান্য প্রাণী ভেদে আরেক রকম হয়ে থাকে।চোখেই কেবলমাত্র রং এবং কোন
কিছুর পার্থক্য বুঝাতে সাহায্য করে।
যেমন বিভিন্ন প্রাণী ভেদে চোখ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে খরগোশের চোখ একরকম হয় তো
মানুষের চোখ আরেকরকম হয় তো আরো জীব জন্তুর চোখ এক রকম হয় আবার সাপের চোখ আর
একরকম হয়।প্রাণীভেদে চোখ যেমন ভিন্ন রকম হয়ে থাকে তেমন চোখের ওজনও ভিন্ন রকম
হয়ে থাকে।চোখের রং পরিস্থিতি পরিবেশেও অন্যরকম হয়ে থাকে।
অবশেষে একটা কথা যে, চোখ মানুষের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ তাই চোখে কোন সময় অবহেলা করা
যাবে না সমস্যা হলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং ভালো চোখের সেফটির কারণে চশমাও
ব্যবহার করতে পারেন।
মানুষের চোখের দৃষ্টিসীমা কত কিলোমিটার
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের চোখের দৃষ্টিসীমা কত কিলো মিটার ?চোখের
দৃষ্টিসীমা সর্বনিম্ন ২৫ সে.মি. দূরত্ব পর্যন্ত কোনো কিছুকে স্পষ্ট দেখতে
পাই।এই দূরত্বের থেকে কম বা বেশি হলে তখন মানব চোখ ঘোলাটে বা ঝাপসা
দেখে।অন্যথায়,মানুষ সর্বোচ্চ অসীম দূরত্ব পর্যন্ত কোন কিছুকে স্পষ্ট দেখতে
পায়।
চশমার পাওয়ার কত হলে স্বাভাবিক
গবেষণায় দেখা গেছে যে,একটি সুস্থ মানুষের চোখে +60D পাওয়ার থাকে।যার মধ্যে কর্নিয়াতে থাকে +40D
এবং লেন্সে থাকে +20D।চোখের পাওয়ার যেকোনো রকম হতে পারে কমেও যেতে পারে বা বেড়ে যেতে পারে।যেমন
দূরের জিনিস যখন মানুষ দেখতে পায় না তখন তাকে মাইনাস পাওয়ার চশমা ব্যবহার করতে
দেয় আর যদি কাছের জিনিস দেখতে না পাই তখন তাকে প্লাস পাওয়ার দেয়।
যেমন কোন মানুষ যদি দূরের জিনিস ভালোভাবে দেখতে না পাই তবে তাকে মাইনাস চশমা
ব্যবহার করতে দেয় তবে সে যদি চশমা নিয়মিত ব্যবহার করে তবে তার সমস্যাটি খুব
শীঘ্রই সেরে যেতে পারে।চশমার দুটি লেন্স থাকে উত্তল ও অবতল।
উত্তল চশমা-
চোখের পাওয়ার মাইনাস ০.৫০থাকলে স্বাভাবিক থাকে থাকে।যখন চোখ কাছের জিনিস দেখতে
পাই কিন্তু দূরের জিনিস দেখতে পায় না তখন তাকে উত্তল লেন্সের চশমা দেওয়া হয়।
এটাতেই উত্তল চশমা ব্যবহার করা হয়।
অবতল চশমা-
যখন চোখ দূরের জিনিস দেখতে পাই কিন্তু কাছের জিনিস দেখতে পাই না তখন তাকে অবতল
লেন্সের চশমা দেওয়া হয়।এই সমস্যাতে অবতল লেন্সের চশমা ব্যবহার করলে সমস্যাটি
তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যেতে পারে।
মানুষের চোখ কত মেগাপিক্সেল
গবেষণামতে জানা গেছে যে, মানুষের চোখ কত মেগাপিক্সেল হয়ে থাকে ?
চোখ ৫৭৬ মেগাপিক্সেল হয়।এক কথায় বলা যায়
মানুষের চোখ ৫৭৬ মেগাপিক্সের এলাকা নিয়ে দেখতে পাবে।চোখ মানব দেহের একটি
বিশেষ অঙ্গ শুধু মানবদেহেরী না।যত প্রাণী কুল আছে তাদের বিশেষ অঙ্গ চোখ না থাকলে
কেউ ভালোভাবে বাঁচতে পারবে না।
চোখের অপিটক লিস্টের কারণে আমরা দেখতে পাই।রং অনুভব করতে পারি ভালো খারাপ বুঝতে
পারি।তাই ফোনের মত মানব দেহের চোখেরও মেগাপিক্সেল আছে এই মেগাপিক্সের হল ৫৭৬ এর
মধ্যে যা কিছু আছে তাই দেখতে পাবো।মানব দেহ যতটা জটিল ততোটাই আকর্ষণীয়।
মানুষের চোখের পাওয়ার কত
সাধারণত মানুষের চোখের পাওয়ার চেয়ে ৫৭৬ মেগাপিক্সেল।তাইতো মানুষের
চোখের পাওয়ার কত আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ চোখ হচ্ছে মানুষের
অমূল্য সম্পদ চোখ যদি না থাকতো তাহলে একজন মানুষ কোনভাবেই শুদ্ধভাবে জীবন যাপন
করতে পারতো না।চোখ না থাকলে এত সুন্দর পৃথিবীর কোন ভাবেই দেখতে পেতো না।
তাই চোখের কোনরকম রোগ হলে কোন সমস্যা হলে তা আপনাদের খুব দ্রুত ভালোভাবে
ডাক্তারকে দেখিয়ে চোখ ভালো করতে হবে।তাছাড়া চোখের ৫৭৬ মেগাপিক্সেল যদি কম
বেশি হয় তাহলে কিন্তু তখন আপনার চোখে চশমা ব্যবহার করতে হবে।আর চশমা ব্যবহার
করার মাধ্যমে এটি আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে তখন চোখ এমনি ভালো হয়ে
যাবে।
মানুষ কোন চোখে বেশি দেখে
সব মানুষই প্রায় ২ চোখেই সমান দেখে।তাইতো মানুষ কোন চোখে বেশি দেখে এটি
আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।কোন মানুষ আছে যারা এক চোখে বেশি দেখে আবার কেউ আছে
যারা ২চোখেই ভালো দেখে।কোন মানুষ ডান চোখে বেশি দেখতে পারি তো আবার কোন মানুষ
বাম চোখে দেখতে পায় বেশি।
কম বেশি হওয়ার কারণ হচ্ছে চোখের লেন্সের সমস্যা।চোখে যদি না দেখতে পেতো তাহলে
হতো চোখের সমস্যা এটিই হচ্ছে চোখে কমবেশি দেখে তাই চোখের লেন্সের সমস্যা।এই
চোখের লেন্সের সমস্যা হলে আপনাদের অবশ্যই উত্তল অবতল লেন্সের চশমা গুলো আছে
সেগুলো ব্যবহার করতে হবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
তাহলে তখন দেখবেন যে খুব দ্রুতই ভালো হয়ে যাবে এক চোখে কম দেখা এক চোখে বেশি
দেখা এটি কিন্তু খুব খারাপ বিষয়।২ চোখেই মানুষ সমান দেখতে পারলে তখন কিন্তু খুবই ভালো।আশা করছি, চোখ বিষয়ক সবরকম টিপস আপনাদের দিতে পেরেছি।তাইিএই আর্টিকেলটি পড়ে
আপনাদেরকে লেগেছে অবশ্যই তা কমেন্ট করে জানাবেন।
শেষ কথা | চোখের দৃষ্টি ৬/৬ করার উপায় - চশমার পাওয়ার কত হলে স্বাভাবিক
চোখ মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ তাই আমরা চোখকে অবহেলা করবো না।চোখের উপর
কোন প্রেসার দিবো না।অতিরিক্ত রাত জাগা,ঘন্টার পর ঘন্টা মোবাইল ফোন ও কম্পিউটার
ব্যবহার করা।এর ফলে চোখের অনেক ক্ষতি হয়।তখন আমাদের চোখ ঝাপসা হয়ে যায়, চোখ
জ্বালাপোড়া করে ও চোখের দৃষ্টি শক্তি কমে যায়।
তাই চোখ একটু ভালো রাখতে আমাদের এই খারাপ অভ্যাসগুলো ত্যাগ করতে হবে। চোখ ভালো
রাখতে আমাদের তেলক জাতীয় মাছ ও ছোট মাছ বেশি করে খেতে হবে।এই আর্টিকেলটি আপনাদের
পছন্দ হলে শেয়ার করুন এবং আরো লাইফ স্টাইল বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি ফলো
করে রাখুন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার কারণ আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আর হ্যাঁ অবশ্য
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
nafizplus.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url