নাকের ইনফেকশন হলে করণীয় - নাকের ক্যান্সারের লক্ষণ জানুন
নাকের ঘা বা ইনফেকশন হওয়া খুব ক্ষতিকার দিক।কারণ নাকের ইনফেকশন হলে করণীয় তা
আগে ভালো করে জানতে হবে।নাকের ভেতরে ঘা বা ইনফেকশন হলে খুব অসহ্য রকমের ব্যথা
হয়।তখন এই নাক নিয়ে আপনাদের খুব সাবধান থাকতে হবে।তারপর ইনফেকশন হয়ে ঘা হলে
নাকের ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা দিতে পারে।তাহলেই পুরোপুরি ভালো হয়ে যাবে।
নাক যেহেতু একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ তাই নাককে নিয়ে আপনারা খুব সাবধানতা
অবলম্বন করবেন।নাকের ইনফেকশন কারণ গুলো কী তা জেনে নিতে হবে।নাক দিয়ে আমরা
শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ে থাকি এই নাকের কারণেই আমরা বেঁচে আছি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ নাকের ইনফেকশন হলে করণীয় - নাকের ক্যান্সারের লক্ষণ জানুন
নাকের ইনফেকশন হলে করণীয়
ব্যাকটেরিয়ার কারণে সাধারণত নাকে ইনফেকশন হয়ে থাকে।ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের কারনে নাকে ইনপেকশন হলে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে হবে।প্রচুর তরল খাবার গ্রহন করতে হবে।হালকা গরম পানিতে গোসল করতে হবে নাকের ইনফেকশন ভালো হওয়া পর্যন্ত।আরো পড়ুনঃ জিহ্বায় ঘা এর ঔষধের নামশীতের সময় নাকের এই রোগ গুলো হয়ে থাকে।তাই আমাদের শীত নিয়ন্ত্রন বস্ত্র ভালো ভাবে পরিধান করলে আমরা এই সব জটিল মুক্তি পাবো।এই সব নিয়মকানুন যদি মেনে চলি তাহলে নাকের ভেতরে আর রেস হবে না রেস থেকে ঘা ও ইনফেকশন হবে না।কিন্তু নাকের ইনফেকশন হলে করণীয় তা জানা উচিত।
ফলে আমরা নাক বন্ধ ,নাকের ঘা,নাকের ইনফেকশন,নাকের ক্ষত,নাক লাল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি রোগ থেকে মুক্তি পাবো।এই গুলোও মেনে যদি ভালো না হয় তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।নাকে ইনফেকশনের কিছু করণীয় নিচে দেওয়া হলো:- নাকে ইনফেকশন হলে সর্বপ্রথম আপনাকে পরিষ্কার করতে হবে।
- তারপর খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে।
- তাছাড়া আপনারা যদি ঘরোয়া উপায় ও লবণ পানিতে দিয়ে নাকে দিতে পারেন তখন কিন্তু এমনি আরাম হয়ে যাবে।
- তবে ঘরোয়া উপায়ে নাক কান গলার ঘা আপনারা দূর করতে পারবেন।
- নাকে ইনফেকশন হলে সর্বপ্রথম আপনাকে পরিষ্কার করতে হবে।
- তারপর খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে।
- তাছাড়া আপনারা যদি ঘরোয়া উপায় ও লবণ পানিতে দিয়ে নাকে দিতে পারেন তখন কিন্তু এমনি আরাম হয়ে যাবে।
- তবে ঘরোয়া উপায়ে নাক কান গলার ঘা আপনারা দূর করতে পারবেন।
নাকের ক্যান্সারের লক্ষণ
সাধারণত নাকে অনেক রকম কারণে ঘা এর ফলে ক্যান্সারের সৃষ্টি হতে পারে।তাইতো সর্বপ্রথম আপনাদের নাকের ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো চিহ্নিত করতে হবে তারপরে কিন্তু আপনারা বুঝতে পারবেন এটা ঘা হয়েছে না ক্যান্সার হয়েছে।সাধারণ নাকে পাইলস অনেক রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাই এই সমস্যাগুলো আপনাকে প্রথমে চিহ্নিত করতে হবে তারপরে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে।তবে নাকে ক্যান্সার হলে অবস্থা কিন্তু খারাপ হয়ে যায় একজন মানুষের।সেই মানুষটা কিন্তু অনেক ভাবে মৃত্যুর দিকে ঢলে পড়তে পারে।তাইতো নাকে ক্যান্সারে কিছু লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো:- যখন তখন নাক দিয়ে রক্ত আসা।
- মুখের গঠনগত পরিবর্তন।
- মুখ দিয়ে অস্বাভাবিক রক্তপাত হওয়া।
- কাশির সঙ্গে রক্তপাত হওয়া।
- নাক মুখ প্রচুর ব্যথা হওয়া।
সাধারণত নাকে অনেক রকম কারণে ঘা এর ফলে ক্যান্সারের সৃষ্টি হতে পারে।তাইতো সর্বপ্রথম আপনাদের নাকের ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো চিহ্নিত করতে হবে তারপরে কিন্তু আপনারা বুঝতে পারবেন এটা ঘা হয়েছে না ক্যান্সার হয়েছে।সাধারণ নাকে পাইলস অনেক রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাই এই সমস্যাগুলো আপনাকে প্রথমে চিহ্নিত করতে হবে তারপরে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে।তবে নাকে ক্যান্সার হলে অবস্থা কিন্তু খারাপ হয়ে যায় একজন মানুষের।সেই মানুষটা কিন্তু অনেক ভাবে মৃত্যুর দিকে ঢলে পড়তে পারে।তাইতো নাকে ক্যান্সারে কিছু লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো:
- যখন তখন নাক দিয়ে রক্ত আসা।
- মুখের গঠনগত পরিবর্তন।
- মুখ দিয়ে অস্বাভাবিক রক্তপাত হওয়া।
- কাশির সঙ্গে রক্তপাত হওয়া।
- নাক মুখ প্রচুর ব্যথা হওয়া।
নাকের ভিতর ঘা হলে করণীয়
নাকের ভিতর ঘা হলে করণীয় এবং ঘা হয় সাধারণত আঘাতের প্রতিক্রিয়া হিসেবে তৈরি হয় -
নাকের মধ্যে একটি আঁচড়, উদাহরণ হলো - যদি কোনও সংক্রমণ ঘটে।এই গুলোর কারণে নাকে
ঘা সৃষ্টি হতে পারে।যদি কখনো নাকে ঘা হয় তবে কোনো কিছু দিয়ে না চুলকিয়ে তাড়াতাড়ি
করে ঔষধ ব্যবহার করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ
নাকের ভিতরের ত্বকে ঘা,আলসার বা ছোট ছোট পিম্পল এর মতো হতে পারে।এইগুলো সাদা ,লাল
ও হলুদ হতে পারে।যে কোনও কারনে নাকের ভিতরের ত্বকের ক্ষতি বা জ্বালা করতে পারে
,যার ফলে এই ঘা গুলি হয়।যদিও তারা বেদনাদায়ক হয় তাই কোন চিন্তার বিষয় না এটা
একাএকায় ভালো হয়ে যায়।যদি তা ভালো না হয় তবে ঔষধ দিয়ে দিলেই ভালো হয়ে যাবে।নাকের
ঘা বা ক্ষতের কারণ-
- নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া
- সাইনাসের আবদ্ধতা
- নাক দিয়ে রক্ত পড়া
- সর্দি বা কাশি
নাকের ক্যান্সারের লক্ষণ
ক্যান্সারের রোগটির কথা শুনলেই আমরা এক ধরনের আতঙ্কে পড়ে যায়।মনে করি জিবন টা শেষ
হয়ে গেলো জীবনের আলো শেষ হয়ে গেলো।দেশে খুব হারে ক্যান্সার রোগের হার বেড়েই
চলেছে।এই ক্যান্সার রোগটি যদি সময়মতাে চিকিৎসা করা হয় তবে ভালো হওয়া সম্ভব।এইখানে
ক্যান্সার রোগটি অনেক ধরণের হয়ে থাকে।
কারো হয় নাকে তো কারো গলাই তো কারো কানে হয়ে থাকে এই মারাত্মক রোগটি।পরিষেশে নাকে
যদি ক্যান্সার হয় তবে নাকের সাথে সাথে কান আর গলাতেও হতে পারে।
নাক ও গলার ক্যান্সারের কারণ কী -
এই ক্যান্সার রোগের জন্য দায়ি হলো বিশেষ করে তামাক।আমাদের দেশে ক্যান্সার রোগের
লক্ষন হলো পান-সুপারি-জর্দা,মদ্যপান বিশেষ করে তামাক।নাক কান গলার ক্যান্সারের
মধ্যে ৭৫% তামাক ও তামাকজাত দ্রব্যের কারণে হয়ে থাকে।যেমন:
- এই তামাক, মদ্যপান ও ধুমপান যৌথভাবে ক্যান্সারে ঝুকি বহুগুণে বাড়াতে পারে।
- এ ছাড়া কিছু প্যাকেট জাত লবণাক্ত খাবার এবং যারা বিভিন্ন ফার্নিচার কারখানায় এবং রং এর কাজ করে তাদেরও নাকের ক্যান্সার হতে পারে।
- বংশগত কারণেও হতে পারে এই নাকের ক্যান্সার কিন্তু খুব কম।
- শাক সবজি ও ভিটমিন-সি পুষ্টিকর খাবার নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমানে গ্রহণ না করলে।
নাকের ঘা এর ঔষধ
নাকের ভেতরে ঘা হলে সাধারণত চুলকায় এবং খুব যন্ত্রনা হয়।এমনকি নাকে হালকা ভাবেও
হাত দিলে বা স্পর্শ করলে খুব ব্যথা লাগে।সাধারণত কাশ-সর্দি হলে এই সমস্যা গুলো
হয়ে থাকে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে,অপুষ্টি হলে,নাকে ব্যকটেরিয়া হলে ভাইরাস
হলে এবং নাকের ভেতর শুকিয়ে গেলে এই রোগ গুলো হয়।নাকের ঘা এর ঔষধ এগুলোই।এই
সমস্যাটির ঘরোয়া উপায় জানিয়ে দেওয়া হলো -
- ভিটামিন-সি জনিত খাবার খাওয়া।
- স্যালাইন খাওয়া ও আদা খাওয়া।
- পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করা যা ঘা শুকাতে সাহায্য করবে।
- প্রচুর তরল খাবার গ্রহণ করুন।
- লাইসিন সমৃদ্ধ খাবার ও প্রোবায়োটিক খাবার গ্রহণ করুন।
- হালকা গরম পানিতে গোসর করা।
নাকের ভিতর লাল
গবেষনাের মতে দেখা গেছে যে মানুষের নাকে যদি ঠান্ডা বাতাস লাগে তবে তার
নাকের তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রির নিচে নেমে যায়।এর ফলে নাকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে
যায় অনেক।গবেষনায় বলেছে যে নাকের ডগায় একটু ঠান্ডা লাগলেই ৪২% ইভি নষ্ট হযে
যায়।তাই নাকের ভিতর লাল হয়ে যায়।
গবেষকরা দেখেছেন যে, কোন সংক্রামনের সময় নাক ১৬০% ইভি উৎপাদন করে থাকে।নাকে
ঠান্ডা লাগলেই নাকের অনেক সমস্যা হয় এবং নাক লাল হয়ে যায়।তাই আমাদের নাককে সব
সময়ের জন্য গরম রাখতে হবে।নাক গরম রাখবেন যেভাবে-
নাক কীভাবে গরম রাখবেন
নাকের ভেতরে যত গরম রাখবেন তত ব্যকটেরিয়া ও ভাইরাস জন্ম নিতে পারবে না।নাক গরম
রাখা ভাইরাস লড়াইয়ের অন্যতম কারণ।শিতের সময় নাক ডেকে রাখলে ঠান্ড লাগবে না।তাই
ঠান্ডা প্রতিরোধ করার জন্য নাক ডাকতে হবে আর নাক ডাকতে হলে আমাদের মাস্ক ব্যবহার
করতে হবে।
মাস্কই হলো সবথেকে নাক ডাকার জন্য ভালো জিনিস।নাক মাস্ক দিয়ে ডেকে রাখলে কোনো
জিবানুও প্রবেস করতে পারবে না এবং নাকও গরম রাখা বজায় থাকবে।এই নিয়ম গুলো মেনে
চললে আর নাকে ইনফেকশন হবে না।
নাকের রোগ সমূহ
অনেক মানুষ নাকের রোগ সমূহ জানেই না সাধারণত নাকের শীতকালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
কমে যায়।এই সময় শরিরে নানা রকমের রোগ বাসা বাধে।তখন সর্দি-কাশি ও নাকের নানা রোগ
হয়।যেমন- নাকের অ্যালার্জি,নাক দিয়ে রক্ত পড়া,পলিপ,এডিনয়েড ও সাইনাস এইসব সমস্যা
হতে পারে।নাক দিয়ে রক্ত পড়া : নাক দিয়ে রক্ত পড়ার অনেক কারণ আছে।
ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নাক চুলকানোর ফলে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।বড়দের ক্ষেত্রে
অনেক উচ্চ রক্ত চাপের কারণেও নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।শীতকালে নাকের চামড়া শুকিয়ে
উঠে যায়।তখন নাকের ঝিল্লি ছিড়ে গিয়ে রক্ত পড়ে।
পলিপ:সাধারণত অনেক দিন যাবৎ নাকে অ্যালাজি হয়ে থাকলে এমনটি হয়ে থাকে।নাকের
পলিপে কারণে নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে।সেইসাথে সাইনাসের ইনফেকশানের কারণে মাথা
ব্যথা হয়ে থাকে।এ সমস্যার কারনে অপারেশনের দরকার হয়।সনাতন পদ্ধতিতে অপারেশন করলে
এই রোগটি আবার হতে পারে।তাই এটি আধুনিক ভাবে সার্জারি করলে রোগটি খুব সহজে ভালো
হয়।
নাকের অ্যালার্জি:নাকে অনেক কারণে অ্যালার্জি হতে পারে।ধূলাবালি ,
ঠান্ড-গরমসহ বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি হয়ে থাকে।রোগটি একেবারে ভালো করা না গেলেও
তাড়াতাড়ি নিয়ন্ত্রন করা যায়।ঔষধ ব্যবহার করে ও ঠান্ডা লাগা থেকে বিরত থাকা।তাহলেই
এটি নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব।
এডিনয়েড:নাকের পিছনের দিকের যে অঞ্চল রয়েছে তাকেই এডিনয়েড বা লসিকা
গ্রন্থি বলে।এটি অনেক সময় বড় হয়ে যায় তখন নাক দিয়ে সর্দি ঝরে।এডিনয়েড বড় হয়ে গেলে
ছোট বাচ্চারা মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়।অনেক সময় ঘুমের মধ্যে শ্বাস বন্ধ হয়ে গেলে ঘুম
থেকে জেগে উঠে।রোগীর চেহারা তখন হাবাগোবা হয়ে যায়।তখন শিশুর অনেক ক্ষতি
হয়।অপারেশন এর একমাত্র চিকিৎসা।
এই রোগগুলোর প্রতিকার
নাক,কান ও গলার এই অসুক গুলো এড়াতে হলে শীত থেকে রক্ষার ব্যবস্থা নিতে হবে।বিশেষ
করে শীতবস্ত্র দিয়ে নাক, কান ও গলা ভালো ভাবে ঢেকে রাখতে হবে শীতকে এড়িয়ে চলতে
হবে।সেইসঙ্গে সকালে হাত-মুখ ভালো ভাবে ধুতে হবে কুসুম গরম পানি দিয়ে।এতো কিছুও
মেনে বুঝেও যদি অসুস্থ হয়ে পড়ি তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
নাকের ভিতর ঘা হয় কেন
সাধারণত নানান কারণে নাকের ভিতর ঘা হয়ে যেতে পারে।তাই নাকের ভিতর ঘা হয়
কেন এটি আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।নাকের ভিতর ঘা হলে তখন
আপনাদের অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে।যখন কাশ সর্দি হয় তখন কিন্তু নাক দিয়ে সর্দি
বের হওয়ার ফলে কিন্তু তখন নাকে ঘা হতে পারে।
কারণ নাকে যখন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া এসে আক্রমণ করে তখন কিন্তু নাকের যেকোন স্থানে
ঘা হয়ে যেতে পারে।তাই নাকে ঘা হওয়ার কিছু লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো:
- নাকে বেশি খোঁচাখুঁচি করলে ঘা হয়।
- কাশ সর্দি হলে নাকে ঘা হতে পারে।
- নাকে জোরে আঘাত লাগলে ঘা হতে পারে।
- কোন কিছু দিয়ে জোরে আঘাত লাগলে ঘা হতে পারে।
নাকের ভিতর ফোড়া হলে করণীয়
সাধারণত নাকে অনেক রকম কারণে ফোড়া হতে পারে।তাইতো আপনাদের এই রোগ গুলো হলে খুব
দ্রুত চিকিৎসা করতে হবে। কারণ নাকের ভিতর ফোড়া হলে করণীয় কি এটি আপনাদের খুব
ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।নাক হচ্ছে মানুষের খুব গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ নাক যদি
একজন মানুষের না থাকে তাহলে কিন্তু অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে।
তাইতো আপনাদের নাকে কোন রকমের ফোড়া ঘা ক্যান্সার হলে খুব দ্রুত তা ভালো করতে
হবে।কারণ কোন রকমে ঘা পচাড়ি যদি শরীর রাখেন তখন কিন্তু অবস্থা খারাপ হয়ে যেতে
পারে।নাকে ফোড়া হলে করণীয় কি তা দেওয়া হলো:
- নাকে ফোড়া হলে সর্বপ্রথম তা প্রথমে চিহ্নিত করবেন।
- তারপরে নাক সব সময় পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবেন।
- তারপরে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে পারেন।
- তারপর সেটা যদি একা খায় ভালো না হয় তাহলে ডাক্তারকে দিয়ে অপারেশন করে নিতে পারেন।
নাকের ক্ষত রোগের নাম
মানব নাকে অনেক কারণে অনেক রকমের রোগ বা ক্ষত সৃষ্টি হয়ে থাকে।নাকে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া , ক্ষতিকারক পদার্ধ ও অ্যালার্জি এর ফলে নাকের
ভেতরে ছোট ছোট রেস বের হয়।তখন চুলকায় কিন্তু কিছুটা আবার অনেক অসহ্য ব্যথা
হয়।তখন সেই রেস গুলো যদি গেলে দেয় বা চুলকায় তখন একপ্রকার ক্ষত সৃষ্টি হয়।
আবার অতিপ্রতিক্রিয়াজনিত নাসাপ্রদাহের কারণে আরো কিছু রোগ দেখা দিতে
পারে।যেমন-হাঁচি,কাশি,মাথাব্যথা,নাক চুলকানো এবং বোধশক্তি হ্রাস।নাকের
এই কঠিন রোগ গুলোকে যদি অবহেলা করি তাহলে নাক থেকে পুরো শরির ছড়িয়ে যেতে
পারে।এই নাকের রোগ বা ক্ষত থেকে চোখেও রোগ পার হয়ে থাকে।এগুলোই নাকের ক্ষত
রোগের নাম।
যেমন-চোখ চুলকায়,চোখ দিয়ে পানি পড়ে।তাই আমাদের নাকে যাই কিছু হোক না কেন ঘোরয়া
উপায়ে ভালো করার চেষ্টা করবো না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবো।কোনো রোগকে শরিরে
দীর্ঘস্থায়ী হতে দিবেন না।আশা করছি, নাক বিষয়ক সব রকম টিপস আপনাদের দিতে
পেরেছি।তাই এই আর্টিকেল পড়ে কেমন লেগেছে তা অবশ্যয় কমেন্ট করে জানাবেন।
শেষ কথা | নাকের ইনফেকশন হলে করণীয় - নাকের ক্যান্সারের লক্ষণ
চোখের মতো নাকও আমাদের একটি অতি প্রয়োজনীয় বিশেষ অঙ্গ।এক্ষেত্রে একটু বেশি
সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে না হলে নাকে ঘা হয়ে যাবে, ইনফেকশন হয়ে যাবে ও ফুলে
যাবে।নাকে ঘা বা ইনফেকশন হয়ে গেলে প্রচন্ড রকমের অসহ্যকর ব্যথা শুরু হয়।
যা থেকে মুক্তি পেতে আমাদের প্রচুর সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।এই আর্টিকেলটি যদি
আপনাদের ভালো থাকে লেগে থাকে তাহলে বেশি বেশি শেয়ার করুন এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক সব
রকম টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি ফলো করে রাখুন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার কারণে
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
nafizplus.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url