টাইফয়েড জ্বর হলে কি গোসল করা যায় - টাইফয়েড জ্বর হলে কি কি খাওয়া উচিত তা জানুন
টাইফয়েড জ্বর হলে শরীরকে পানি শূন্য করে ফেলে।তাই টাইফয়েড জ্বর হলে কি গোসল করা যায় তা আপনাদের জানতে হবে।তাই যদি টাইফয়েড রোগটি হয় তাহলে আপনাদের পানি
জাতীয় খাবার বেশি করে খেতে হবে।টাইফয়েড জ্বর কিন্তু বিশাল আকাশ ধারণ করে তার
কারনে অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খেতে হয়।আবার টাইফয়েড জ্বর হলে কি কি খাওয়া উচিত
এটিও জানানো হবে।
টাইফয়েড জ্বর খুবই খারাপ একটি রোগ এই রোগটি হলে মানব দেহের যেকোনো একটি অঙ্গ
নষ্ট করে দেই।তাই আপনাদের খুব সাবধান থাকতে হবে এবং টাইফয়েড ভালো করতে আমাদের
আর্টিকেল ভালো পড়তে হবে।যদি আপনারা সেগুলো না জানেন তাহলে এই আর্টিকেল থেকে
জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ টাইফয়েড জ্বর হলে কি গোসল করা যায় - টাইফয়েড জ্বর হলে কি কি খাওয়া উচিত তা জানুন
টাইফয়েড জ্বর হলে কি গোসল করা যায়
এই টাইফয়েড জ্বর একটি মারাত্মক রকমের রোগ।এই রোগটি হলে মানবদেহের কোন না কোন অঙ্গ নষ্ট করে ফেলে।তাই আপনাদের খুব সাবধান থাকতে হবে এই জ্বর নিয়ে।টাইফয়েড রোগ খুব খারাপ একটি রোগ এ রোগটি হলে দেহের পানি শূন্য করে ফেলে।কিন্তু অনেক মানুষ আছে যারা জানে না যে টাইফয়েড জ্বর হলে কি গোসল করা যায় অবশ্যই না।
টাইফয়েড জ্বর হলে কোনভাবেই গোসল করা যাবে না।কারণ এই জ্বর মানব শরীরে অনেক দিন থাকে তাই আপনারা যদি ঠান্ডা পানিতে গোসল করেন তাহলে দেহে তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেবে তখন এই জ্বর আরো বেড়ে যেতে পারে।আপনারা একটা কাজ করতে পারেন কপালে জল পট্টি দিতে পারেন বা ঘাড়ের নিচে কাপড় ভিজিয়ে জলপট্টি দিতে পারেন।
আবার হালকা গরম পানিতে কাপড় ভিজিয়ে পুরো শরীর মুছে দিতে পারেন।এগুলো করলেই হবে গোসল করার কোন দরকার নেই।
টাইফয়েড জ্বর হলে কি কি খাওয়া উচিত
এই টাইফয়েড জ্বর হলে আপনাদের অবশ্যই পানি জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খেতে হবে।টাইফয়েড পানিবাহিত রোগ।যা হলে দেহের পানি বের করে দেয় এবং শরীরকে প্রচন্ড দুর্বল করে ফেলে।কেউ কেউ আবার তো আক্রান্ত হয়ে মারাও যায়।তবে এখনকার সময়ে টাইফয়েড জ্বর হলে আর মানুষ মারা যায় না।
তবে এই টাইফয়েড জ্বর খুব খারাপ একটি জ্বর যা হলে মানব দেহের একটি অঙ্গ নষ্ট করে দিতে পারে।তাই এখন আধুনিক চিকিৎসা এসে গেছে দিয়ে আর কেউই মারা যায় না।এই টাইফয়েড জ্বর হলে আধুনিক চিকিৎসার ফলে সবাই বেঁচে যায়।তবে টাইফয়েড জ্বর হলে কি কি খাওয়া উচিত তা অনেকেই জানে না।আরো পড়ুনঃ ডেঙ্গু রোগের বিস্তার কিভাবে ঘটেএই টাইফয়েড জ্বর হলে আপনাদের বেশি পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে।নিচে কিছু টাইফয়েড জ্বরের খাবার দেওয়া হলো:- বেশি পরিমাণ ডাবের পানি খেতে হবে।
- আঙ্গুর বা কিসমিস খেতে হবে
- দুগ্ধজাত খাবার খেতে হবে
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
- তুলসী পাতার রস প্রতিদিন সকালে খেতে হবে।
- আদা আর গুড় চিবিয়ে খেতে হবে।
- সর্বশেষ পানিতে কাপড় ভিজিয়ে জলপট্টি দিতে হবে কপালে।
এই টাইফয়েড জ্বর হলে আপনাদের অবশ্যই পানি জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খেতে হবে।টাইফয়েড পানিবাহিত রোগ।যা হলে দেহের পানি বের করে দেয় এবং শরীরকে প্রচন্ড দুর্বল করে ফেলে।কেউ কেউ আবার তো আক্রান্ত হয়ে মারাও যায়।তবে এখনকার সময়ে টাইফয়েড জ্বর হলে আর মানুষ মারা যায় না।
তবে এই টাইফয়েড জ্বর খুব খারাপ একটি জ্বর যা হলে মানব দেহের একটি অঙ্গ নষ্ট করে দিতে পারে।তাই এখন আধুনিক চিকিৎসা এসে গেছে দিয়ে আর কেউই মারা যায় না।এই টাইফয়েড জ্বর হলে আধুনিক চিকিৎসার ফলে সবাই বেঁচে যায়।তবে টাইফয়েড জ্বর হলে কি কি খাওয়া উচিত তা অনেকেই জানে না।
আরো পড়ুনঃ ডেঙ্গু রোগের বিস্তার কিভাবে ঘটে
এই টাইফয়েড জ্বর হলে আপনাদের বেশি পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে।নিচে কিছু টাইফয়েড জ্বরের খাবার দেওয়া হলো:
- বেশি পরিমাণ ডাবের পানি খেতে হবে।
- আঙ্গুর বা কিসমিস খেতে হবে
- দুগ্ধজাত খাবার খেতে হবে
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
- তুলসী পাতার রস প্রতিদিন সকালে খেতে হবে।
- আদা আর গুড় চিবিয়ে খেতে হবে।
- সর্বশেষ পানিতে কাপড় ভিজিয়ে জলপট্টি দিতে হবে কপালে।
টাইফয়েড জ্বর কত দিন থাকে
এই টাইফয়েড জ্বর হলে পুরো শরীর একেবারে শুষ্ক করে ফেলে।তখন মানুষের শরির
অত্যন্ত দুর্বল হয়ে যায়।তখন আপনারা যদি এই জ্বর নিয়ে বাড়িতে বসে থাকেন তাহলে
আপনাদের জীবন চলে যেতেও পারে।তাই আপনারা যারা এখনো জানেন না যে টাইফয়েড জ্বর কত
দিন থাকে।
তাদের নিজে জানিয়ে দেওয়া হবে খুব ভালোভাবে টাইফয়েড জ্বর সাধারণত চিকিৎসা করলেও
শরীরে থাকে এক থেকে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত।তাই আপনাদেরকে খুব ভালোভাবে চিকিৎসা করতে
হবে।টাইফয়েড জ্বর হলে ভয়ের কোন কারণ নেই এখন কার সময়ে এই জ্বর হলে আধুনিক
চিকিৎসার মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি ভালো করে দেয়।
তবে আপনারা চিকিৎসাধীন অবস্থাতেও খুব তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে।তাহলে খুব
তাড়াতাড়ি শরীর সুস্থ হয়ে উঠবে।
টাইফয়েড জ্বর কি ছোঁয়াচে
টাইফয়েড জ্বর হলে মানুষের শরীরে একেবারে নিস্তেজ করে ফেলে।তাই আপনাদের এই
টাইফয়েড জ্বর হলে খুব সাবধান থাকতে হবে এমনকি যদি এই জ্বর হয়ে যায়
তাহলে।আপনাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করে ঔষধ খেতে হবে।আবার তরল
জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খেতে হবে।আর অনেক মানুষ আছে যারা জানেনা টাইফয়েড জ্বর
কি ছোঁয়াচে।
হ্যাঁ অবশ্যয় টাইফয়েড জ্বর ছোঁয়াচে।টাইফয়েড জ্বর হয়েছে এমন ব্যক্তিকে যদি
ভালো মানুষ কেউ এসে দেখাশোনা করে তাহলে তারও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে প্রায়ই
৮০%।তাই আপনাদের সাবধান থাকতে হবে যাতে এই টাইফয়েড জ্বর যার হয়েছে শুধু তারই
থাকে অন্য কাউকে যেন পার না হয়।
কারণ টাইফয়েড জ্বর এক প্রকার পানিবাহিত রোগ তাই এটি ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া
জ্বর।তাই যার টাইফয়েড জ্বর হয় তার দেহ থেকে ভাইরাস বেরিয়ে অন্যজনকে আক্রান্ত
করতে পারে।তাই আপনাদের খুব সাবধানতা অবলম্বন করে থাকতে হবে।
টাইফয়েড জ্বরের ওষধের নাম
এই টাইফয়েড জ্বর হলো এক ধরনের পানিবাহিত রোগ।যা হলে শরীর পুরোপুর শুষ্ক করে ফেলে
আবার দুর্বল করে ফেলে।তাই এই জ্বর হলে আপনাদের অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী
চিকিৎসা করে ওষুধ খেতে হবে।চিকিৎসা ছাড়া ওষুধ খাওয়া ছাড়া যদি আপনারা বাড়িতে
বসে থাকেন তাহলে প্রচুর সমস্যার মধ্যে পড়ে যাবেন।
অনেক মানুষ আছে যারা টাইফয়েড জ্বরের ওষুধের নাম কি তা জানে না।তাদেরকে বিশেষ
করে আরো জানানো হবে যে টাইফয়েড জ্বরের ওষধের নাম হলো
সিপ্রোফ্লক্সাসিন।এই ওষুধটা টাইফয়েডের কারণে খুব ভালো একটি ঔষধ।তাই
আপনারা এটি নিঃসন্দে খেতে পারেন।এর সাথে সাথে আপনাদের তরল খাবার প্রচুর পরিমাণে
খেতে হবে তাহলে দেখবেন যে টাইফয়েড জ্বর খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।
টাইফয়েড জ্বর ভালো করার উপায়
সাধারণত টাইফয়েড ভালো করতে হলে অবশ্যই আপনাদের পানি জাতীয় খাবার খেয়ে ভালো
করতে হবে।কারণ এটা একটি পানিবাহিত রোগ যা হলে শরীরের একেবারে অবস্থা খারাপ করে
দেয়।তাইতো টাইফয়েড জ্বর ভালো করার উপায় সম্পর্কে আপনাদের কিছু তথ্য
জানানো হবে।টাইফয়েড সাধারণত জ্বর তাই এই ধরনের দীর্ঘদিন যাবৎ শরীরে জ্বর
অবস্থান করলে একজন মানুষ খুব দ্রুতই মারা যেতে পারে।
টাইফয়েড জ্বর হলে তখন আপনারা যখনই পানি খাবেন তখনই পানি ফুটিয়ে
খাবেন।কারণ এই রোগ হয় আর্সেনিকযুক্ত পানি খেলে দূষিত পানি খাওয়ার
কারণে।সাধারণ কোন দোকানে রাস্তার আশপাশের দোকানের কোন পানি কোন খাবার খাবেন
না।সব সময় বাড়িতে ফুটানো পানি খাবেন এবং সাবধান সতর্ক ভাবে থাকবেন।
আবার রান্না করার সময় হাড়ি পাতিল পানি সব সময় পরিষ্কার করে রাখবেন।টাইফয়েড
জ্বর হলে যদি আপনি নিয়ম-কানুন মেনে চলাচল করেন তাহলে কিন্তু খুব দ্রুতই ভালো
হয়ে যাবে।তাছাড়া যদি এমনি গুরুত্ব না করেন তখন কিন্তু মহাবিপদের মধ্যে পড়ে
যাবেন।তাইতো টাইফয়েড জ্বর হলে সাবধানতা অবলম্বন করে আপনাদের চলাচল করতে হবে
থাকতে হবে।
টাইফয়েড জ্বর হলে কি করা উচিত
টাইফয়েড জ্বর হলে সাধারণত আপনাদের সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।তাইতো
টাইফয়েড জ্বর হলে কি করা উচিত এটা নিয়ে দেওয়া হবে। সাধারণত যারা একটু
অপরিষ্কারভাবে থাকে তাদের কিন্তু টাইফয়েড হয় সবসময় পানিতে হাঁটাচলা পানিতে
ঘোরাফেরা করলে রোগ হয়।
টাইফয়েড হচ্ছে একটি পানিবাহিত রোগ এটি হয় সাধারণত আর্সেনিকযুক্ত এবং
অপরিষ্কার পানি খাওয়ার কারণে আবার এটি ব্যবহার করার কারণে হয়ে থাকে।তাই
টাইফয়েড জ্বর হলে সবসময় আপনাদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে কোনভাবেই
পরিষ্কারভাবে থাকা যাবে না।যেটা খাবেন সেটাতেই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
বিশেষ করে আপনাদের বাড়ির আপনারা সোয়ার জায়গা সোয়ার ঘর এগুলো পরিষ্কার
করে রাখতে হবে।টাইফয়েড জ্বর হলে সাধারণত আপনারা যদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকি
থেকে নিয়ম-কানুন মানেন তাহলে খুব দ্রুতই ভালো হয়ে যাবেন।
টাইফয়েড জ্বর হলে কি চুল পড়ে যায়
টাইফয়েড একটি খুব মারাত্মক রকমের জ্বর।যা হলে আপনাদের পুরো শরীরকে একেবারে নষ্ট
করে ফেলে তখন আপনারা আর খাওয়া-দাওয়া থেকে কোন কিছুই করতে পারবেন না।শরীরকে এমন
ভাবে দুর্বল করে দেবে যে বিছানা থেকে আর উঠতে পারবেন না ঘর থেকে আর বেরোতে পারবেন
না।তাই আপনাদের এই পানিবাহিত রোগ থেকে খুব সাবধান থাকতে হবে।
টাইফয়েড জ্বর হলে কি চুল পড়ে যায় হ্যাঁ অবশ্যই চুল পড়ে যায়।শরীরে কোন বড়
ধরনের রোগ হলে বেশি পাওয়ারের ঔষধ খাওয়ার ফলে অকালে চুলের পুষ্টি কমে গিয়ে চুল
ঝরে পড়ে।আশা করছি, টাইফয়েড জ্বর ভালো করার সব রকম টিপস আপনাদের দিতে পেরেছি।তা
এই আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
শেষ মন্তব্য | টাইফয়েড জ্বর হলে কি গোসল করা যায় - টাইফয়েড জ্বর হলে কি কি খাওয়া উচিত
টাইফয়েড জ্বর হলে আপনাদের অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে
এবং ওষুধ খেতে হবে।যদি আপনারা তা না করেন তাহলে খুব বিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন।কারণ
এই টাইফয়েড জ্বর হলো এক ধরনের খুব খারাপ একটি রোগ।তাই আপনাদের ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী চিকিৎসা করে ওষুধ খেতে হবে এবং তরল খাবার বেশি পরিমাণে খেতে হবে।
তাহলেই এই জ্বর খুব তাড়াতাড়ি ভালো করা সম্ভব।এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাকে ভালো
লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার করবেন এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস পেতে এই
ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখুন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার কারণে আপনাকে ধন্যবাদ।
nafizplus.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url