গলা শুকিয়ে গেলে কি খেতে হবে - ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার জানুন

Nafiz Plus

31 Dec, 2023

গলা শুকিয়ে যায় নানান রকম কারণে।তাই গলা শুকিয়ে গেলে কি খেতে হবে এটি আপনাদের জানানো হবে।অতিরিক্ত চিন্তা,চেতনার,ঔষধ ও ব্যথা কমানোর ঔষধ গুলো খেলে দেখবেন যে মুখ ও গলা শুকিয়ে যাবে।এই রোগগুলো হওয়ার পরে ঔষধ খেয়ে যদি গলা শুকিয়ে যায় তাহলে ডাক্তার দেখাবেন।তার সাথে ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার জানানো হবে।

গলা যেকোন কারনে শুকিয়ে যেতে পারে তবে গলা শুকিয়ে গেলেও সেটা কিন্তু ভালো করার উপায় আছে।তবে যদি গলা শুকিয়ে যায় তাহলে আপনাদের কোন চিন্তার কারণ নেই।অযথা অনেক মানুষ দেখা যায় যে গলা মুখ শুকিয়ে যায় তাই অনেক রকম চিন্তা করে থাকে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ গলা শুকিয়ে গেলে কি খেতে হবে - ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার জানুন

গলা শুকিয়ে গেলে কি খেতে হবে
ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার
গলা শুকিয়ে যাওয়ার সমাধান
ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যায় কেন
রাত্রে গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ
জিহ্বা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার
মুখ শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার
মুখ ও গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ
শেষ মন্তব্য

গলা শুকিয়ে গেলে কি খেতে হবে

সাধারণত গলা শুকিয়ে গেলে আপনাদের খেতে হবে তরল জাতীয় খাবার এবং রসালো জাতীয় খাবার।তাই গলা শুকিয়ে গেলে কি খেতে হবে সেই সম্পর্কে খুব ভালোভাবেই বলে দেওয়া আছে আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে।তাই আপনাদের যাদের গলা অত্যন্ত শুকিয়ে যায় তারা অবশ্যই আমাদের লেখা আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে নিবেন তাহলেই বুঝতে পারবেন গলা শুকিয়ে যায় কেন এবং গলা শুকিয়ে যাওয়ার প্রতিকার।

যে খাবারগুলো খেলে আপনার শরীরের শুষ্ক হয়ে যায় সেই খাবারগুলো কোনভাবেই খাবেন না।আবার বেশি পাওয়ারের ঔষধ এবং এন্টিবায়োটিক ঔষধ খুব কম পরিমাণে খাবেন।ধূমপান মধ্যপান করবেন না কোনভাবেই।গলা শুকিয়ে গেলে খেতে পারেন ভাত ডাল দিয়ে,ভাত পান্তা ভাত।এই রসালো খাবারগুলো খেলে দেখবেন যে আপনার গলা আরো শুকাচ্ছে না।

আবার সরবদ,ওর স্যালাইন এগুলোও খেতে পারেন তাহলেও ভালো উপকার পাবেন।গলা শুকিয়ে গেলে কি কি খেতে হবে তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হলো:
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা।
চিনি যুক্ত চকলেট বা চুইংগাম খাওয়া।
ফাস্টফুড বা ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার কম খাওয়া।
যতটা সম্ভব নাক দিয়ে শ্বাস নেওয়া।
লালার বিকল্প হিসেবে মাউথ জেল ব্যবহার করা।
ওর স্যালাইন টেস্টি স্যালাইন খেতে পারেন।
ডাবের পানি গুড়ের শরবত খেতে পারেন।
আবার তরল জাতীয় খাবারও খেতে পারেন।

ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার

গলা শুকিয়ে যায় সাধারণত নানান রকম কারণে এই গলা শুকানো ভালো করারও কিন্তু উপায় আছে।তাই আপনাদের এই আর্টিকেল থেকে ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে নিতে হবে।গলা শুকিয়ে যায় সাধারণত বেশি পাওয়ারের ঔষধ খেলে বা বেশি এন্টিবায়োটিক খাওয়ার ফলে।

তবে এই শরীরে এমন কঠিন রোগ হয় যেইগুলো এন্টিবায়োটিক না খেলে অসুক ভালোই হয় না।তাই আপনাদের এই বেশি পাওয়ারের ঔষধ খাওয়ার ফলে গলা শুকিয়ে থাকে তবে এটা আপনারা ডাক্তারের কাছেও জানাতে পারেন।ডাক্তার কিছু ঔষধ দিবে এই ঔষধ খেয়েও কিন্তু গলা শুকানো ভালো করা যায়।

তবে গলা শুকানো ভালো করতে ডাক্তারি ঔষধ না খাওয়াই ভালো আপনারা ঘরোয়া উপায় ভালো করতে পারেন।গলা শুকানো ভালো করার কিছু প্রতিকার নিচে দেওয়া হলো:
সুগার ফী ক্যান্ডি বা চুইংগাম খেতে পারেন তাতেও কিন্তু গলার শুকানো কমে যাবে।
পর্যাপ্ত পরিমাণে খুব বেশি পানি পান করুন।
যাদের মুখ গলা অতিরিক্ত শুকিয়ে যায় তারা কোনভাবেই কফি খাবেন না এবং ধূমপান করবেন না।
গলা শুকিয়ে যাওয়ার সময় আপনারা শুষ্ক খাবার যেমন: মুড়ি,মোয়া,চিড়া ও রুটি এই খাবারগুলো খাবেন না।
গলা শুকিয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করতে আপনারা একটু রসালো খাবার খেতে পারেন।
আর কোন সময় সর্দি লেগে নাক বন্ধ থাকলে তা চিকিৎসা করে ভালো করুন।

গলা শুকিয়ে যাওয়ার সমাধান

যাদের গলা শুকিয়ে যায় তাদের টক কোন খাবার না খাওয়াই ভালো।কারণ টক জাতীয় খাবার যতো খাবেন ততো কিন্তু লালার পরিমাণ বেড়ে গিয়ে গলার অসুখ হয়ে যাবে।তাই আপনাদের গলা শুকিয়ে যাওয়ার সমাধান সম্পর্কে পুরোপুরি জেনে নিতে হবে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে।কারণ গলা শুকাতেই পারে সেই সময় আপনাদের প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে,শরবত খেতে হবে,ওর স্যালাইন খেতে হবে।

তাহলে দেখবেন যে এই গলা শুকানো রোগ থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেয়ে যাবেন।আর যদি আমাদের দেওয়া নিয়ম কানুনগুলো না মানেন তাহলে আপনার গলায় একেবারে শুকিয়ে অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে।তখন আর কোন কিছু করে বা কোন কাজ করতে কিছুই করতে আর ভালো লাগবে না।গলা শুকিয়ে যাওয়ার কিছু সমাধান নিচে দেওয়া হলো:

ফাস্টফুড এবং ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার কম খাওয়া।
বিড়ি সিগারেট এবং নেশা জাতীয় দ্রব্য বর্জন করা।
মুখ দিয়ে শ্বাস নিয়ে নাক দিয়ে বের করা।
যেই ঘরে বাইরের বাতাস চলাচল করে সেই ঘরে ঘুমানো।
বেশি পরিমাণে পানি এবং তরল জাতীয় খাবার খাওয়া।
মুখে লালা তৈরি করতে মাউথ জেল ব্যবহার করা ।
ভিটামিন সি বা টক জাতীয় জাতীয় খাবার খাওয়া।
ডাবের পানি ওর স্যালাইন খাওয়া।
গুড়ের শরবত বা লেবু পানি খাওয়া।

ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যায় কেন

আপনারা যতো পাওয়ারের বা কড়া ঔষধ খাবেন ততো কিন্তু আপনার গলা মুখ সব কিছু শুকিয়ে যাবে।এতে পাওয়ারের ওষুধ খাওয়াও কিন্তু শরীরের পক্ষে প্রচুর ক্ষতিকর।কিন্তু শরীরে এমন এমন রোগ হয় যে অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া ছাড়া কোনভাবেই ভালো হয় না।তখন এই অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধগুলো খেয়ে গলা মুখ একেবারে এমন ভাবে শুকিয়ে যায় যে তখন আর কিছু করার থাকে না।

তাই আপনাদের ওষুধ খাওয়ার পরে যখন কলা মুখ শুকিয়ে যাবে তখন খুব দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেয়ে ঔষধ খেতে হবে।তাহলে দেখবেন যে ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যায় কেন সেটা বুঝতে পারবেন।এই অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়ার পাশাপাশি আপনাদের অবশ্যই ডাবের পানি,শরবত,ওর স্যালাইন এই পানি জাতীয় খাবারগুলো খেতে হবে।

তাহলে দেখবেন যে আপনার শরীরেও ঠিক থাকবে আবার মুখ ও গলাও কিছু শুকাবে না।ঘন ঘন কি কারণে গলা শুকিয়ে যায় তা নিচে দেওয়া হলো:

অতিরিক্ত ধূমপান এবং নেশা জাতীয় দ্রব্য খাওয়ার ফলে।
বেশি পাওয়ারের ঔষধ খাওয়ার কারণে।
শরীরে পানির ঘাটতি পড়ার কারণে।
শরীরে ডায়বেটিক থাকলে।
সর্দি লাগার ফলে মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়ার কারণে।
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারণে।

রাত্রে গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ

রাতে দেখা যায় যে অনেক মানুষের বেশি পানি খেয়ে থাকে তাদের কিন্তু ঘন ঘন গলা মুখ শুকিয়ে থাকে। তাই আপনাদের ও রাত্রে গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ এগুলো জানতে হবে।এই গলা শুকিয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করতে আপনারা রাতের বেলায় কোন রকমের টক জাতীয় খাবার খাবেন না।তাহলে দেখবেন যে দিনের বেলায় এবং রাতের বেলায় কোন সময়েই গলা আর শুকাচ্ছে না।

আরো পড়ুনঃ শোবার আগে নাভিতে তেল দিলে কি হয়

গলা শুকিয়ে যাওয়া কিন্তু একটি রোগ তাই এটি যদি ভালো না করেন তাহলে একপর্যায়ে গলায় ঘা সৃষ্টি হয়ে যেতে পারে তখন আর আপনারা কথা বলতেও পারবেন না।তাই আপনাদের আগে থেকেই এই গলা শুকিয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করতে হবে।গলা শুকিয়ে যাওয়ার কিছু কারণ নিচে দেওয়া হলো:

অনেক সময় বেশি পাওয়ারের ওষুধ খেলে গলা শুকিয়ে যায়।
সর্দি লেগে নাক বন্ধ হয়ে থাকলে মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়ার সময় তখন গলা শুকিয়ে যায়।
নিয়মিত ধূমপান এবং মধ্য পান করলে গলা শুকিয়ে যায়।কারণ নিকোটিন হচ্ছে পুরো দেহকে পানি শুণ্য করে ফেলে।
আবার যাদের ডায়াবেটিস রোগ আছে তাদেরও কিন্তু গলা শুকিয়ে যায়।
আবার যারা ঘন ঘন প্রস্রাব করে তাদেরও কিন্তু গলা শুকিয়ে যেয়ে থাকে।

জিহ্বা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার

সাধারণত নানান কারণে জিহ্বা শুকিয়ে যেতে পারে তাইতো জিহ্বা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।মানুষের যখন অসুখ-বিসুখ বা সর্দি লাগে তখন মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়ার কারণে তখন কিন্তু জিহ্বা ও মুখ শুকিয়ে যেতে পারে।অথবা অনেকক্ষণ যাবৎ যদি আপনারা পানি বা পানি জাতীয় কোন জিনিস না খেয়ে থাকেন তাহলেও কিন্তু জিহ্বা শুকিয়ে যেতে পারে।

তাই জিহ্বা যদি শুকিয়ে যায় তাহলে আপনাদের অবশ্যই কিছু না কিছু কারণ তো আছেই অবশ্যই।তাই তখন এই কারণগুলো আপনাদের অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে বা খারাপ কারণ থাকলে সেটা ত্যাগ করতে হবে।তাইতো কি কি কারণে জিহ্বা শুকিয়ে যায় তা নিচে দেওয়া হলো:

ফাস্টফুড জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।
যতটা সম্ভব মুখ দিয়ে শ্বাস নিয়ে নাক দিয়ে বের করা।
আপনার মুখের যদি লালা শুকিয়ে যায় তাহলে লালার বিকল্প হিসেবে মাউথ জেল ব্যবহার করা।
বাইরের বাতাস চলাফেলা করে এমন রুমে ঘুমানো।
আবার কিছুক্ষণ পর পর তরল জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া।

মুখ শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার

যেসব কারণে গলা শুকিয়ে যায় সেই সব কারনেই কিন্তু মুখও শুকিয়ে যায়।তাইতো মুখ শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।মখু শুকিয়ে গেলে তখন কিন্তু আপনাদের কোন কিছু করতে ভালো লাগবে না।সাধারণত সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের মুখ শুকিয়ে যায় একজন মানুষের যখন সর্দির অসুখ হয় তখন কিন্তু শুকিয়ে যায়।

তবে এমনি মানুষের যদি এমনিতেই মুখ গলা শুকিয়ে যায় তাহলে কিন্তু সেই দিকে আপনাদের খেয়াল রাখতে হবে।কারণ এমনি মানুষের কোনভাবেই মুখ গলা শুকিয়ে যায় না তাও যদি যায় তাহলে আপনারা কিছু কাজ আছে সেই কাজগুলো করলে দেখবেন যে আর তা হবে না।তাই মুখ শুকিয়ে গেলে কি করবেন তা নিচে দেওয়া হলো:

ফাস্টফুড বা ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার কম খাবেন।
প্রচুর পরিমাণে পানি জাতীয় খাবার এবং তরল জাতীয় খাবার খাবেন।
মুখ শুকিয়ে গেলে মুখে মাউথ জেল ব্যবহার করতে পারেন।
যেই ঘর গুলোতে বাইরের বাতাস চলাফেরা করে সেই ঘরগুলোতে ঘুমাতে পারেন।
এই কাজগুলো নিয়মিত পালন করলে দেখবেন যে কোন ভাবে আর মুখ শুকাবে না।

মুখ ও গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ

সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের কিছু অসুখের কারণে গলা ও মুখ শুকিয়ে যায়।তাইতো মুখ ও গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত একজন মানুষ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান করে থাকে তাহলে কিন্তু তার মুখ ও গলা শুকিয়ে যেতে পারে।

নেশা জাতীয় যেকোন দ্রব্য যদি একজন মানুষ অতিরিক্ত পান করে তাহলে কিন্তু তার মুখ ও গলা শুকিয়ে যাবে এই দিকে শরীরেও পানির ঘাটতি দেখা দিতে পারে।তাইতো আপনাদের নেশা জাতীয় দ্রব্য কোনভাবেই খাওয়া যাবে না তাহলে কিন্তু আপনার মুখ শুকানো ভালো করতে পারবেন না।তবে কিছু কিছু নিয়ম-কানুন অবলম্বন করবেন তাহলে কিন্তু আবার মুখ ও গলা শুকানো ভালো করতে পারবেন।

আশা করছি, মুখ ও গলা শুকানো ভালো করা বিষয়ক সব রকম টিপস আপনাদের দিতে পেরেছি।তাই এই আর্টিকালি পড়ে আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই তা কমেন্ট করে জানাবেন।তাই নিচে কিছু মুখ ও গলা শুকানোর কারণ দেওয়া হলো:

অনেক পাওয়ারের ঔষধ খেলে মুখ ও গলা শুকিয়ে যায়।
সর্দি লেগে মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়ার কারণে গলা শুকিয়ে যায়।
অতিরিক্ত ধূমপান এবং অতিরিক্ত নেশা জাতীয় দ্রব্য পান করার কারণে মুখ ও গলা শুকিয়ে যায়।
শরীরে যদি ডায়াবেটিস দেখা দেয় তাহলে মুখ ও গলা শুকিয়ে যায়।

গলা শুকিয়ে যাওয়ার কিছু লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো:

মুখ আঠানো হয়ে যাওয়া এবং মুখের মধ্যে শুষ্ক অনুভূত হওয়া।
প্রচুর পানির পিপাসা লাগা।
মুখের মধ্যে ফুসকুড়ি ওঠা।
ঠোঁটে ফাটল দেখা দেওয়া।
শরীর প্রচন্ড শুষ্ক হয়ে যাওয়া।
নিঃশ্বাসে প্রচন্ড দুর্গন্ধ অনুগত হওয়া।
নাকের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া।
কথা বলতে,খাবার গিলতে ও খাবার-চিবাতে সমস্যা হওয়া।

শেষ মন্তব্য | গলা শুকিয়ে গেলে কি খেতে হবে - ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার

গলা শুকাতেই পারে তবে এটা নিয়ে কোন চিন্তার কারণ নেই।অনেক রকমের ঔষধ খাওয়ার ফলে গলা শুকিয়ে যায় আবার সর্দি লেগে থাকলে নাক দিয়ে শ্বাস নেওয়ার ফলেও কিন্তু গলা শুকিয়ে যায়।শরীর শুষ্ক হয়ে যায় এমন খাবার আপনাদের অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে।তাহলে দেখবেন যে ভালোভাবেই গলা শুকানো একা একাই ভালো হয়ে গেছে।

এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাকে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার করবেন এবং আরো স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখুন এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার কারণে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।