জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম - জিভে ঘা কোন ভিটামিনের অভাবে হয় তা জেনে নিন

অনেক কারণে মুখে বা জিহ্বায় ঘা হয়ে থাকে।তাই জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম জানিয়ে দেওয়া হবে।জিহ্বায় নানা কারণে ঘা হতে পারে অনেক ভিটামিনের অভাবে আবার কারো ঘা হয় বিভিন্ন ক্ষত সৃষ্টি হওয়ার কারণে।তাইতো আপনাদের এই ঘা গুলো হলে খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেয়ে তা ভালো করার চেষ্টা করতে হবে।তাই জিভে ঘা কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এটাই জানানো হবে।

জিভের ঘা ভালো করতে হলে অবশ্যই আপনাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে।তাইতো আপনাদের সিপ্রোজেন মলম মুখের ঘা ভালো করতে খুবই কার্যকরী হয়ে থাকে।সাধারণত মুখের ঘা বা জিহ্বায় ঘা নানান রকম হয়ে থাকে তাইতো আপনাদের এগুলো ভালো করতে হবে।

সাধারণত মুখে বা জিহ্বায় ঘা হয়ে থাকে ভিটামিনের অভাবে।তাইতো জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম সম্পর্কে আপনাদের কিছু ধারনা দেওয়া হবে।মুখে বা জিহ্বায় ঘা হলে আপনাদের অবশ্যই ঔষধ খাওয়ার মাধ্যমে ঘা ভালো করতে হবে নাহলে তখন কিন্তু মহা বিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন কারণ কোন কিছুই খেতে পারবেন না কোন খাবার খেতে পারবেন না।

যখন কোন কিছু খেতে পারবেন না তখন কিন্তু আপনি আস্তে আস্তে দুর্বল হয়ে পড়বেন এবং মনের মধ্যে কোনভাবেই শান্তি পাবেন না।তাইতো আপনাদের যেকোন উপায়ে যেসব জিহ্বার বা মুখের ঘা ভালো করতে হবে।তাই জিহ্বায় বা মুখের ঘা ভালো করতে হলে অবশ্যই আপনাদের ডাক্তারি উপায়ে ঔষধ গুলো আছে সেই ঔষধ গুলো খাওয়ার মাধ্যমে ঘা খুব দ্রুত ভালো করতে পারবেন।

জিহ্বায় ঘা ভালো করতে সব থেকে ভালো ঔষধ হলো সিপ্রোজেল মলম।এই মলমটি দেখবেন যে খুব ভালো জিহ্বায় বা মুখের ঘা ভালো করে থাকে।তাই আপনারা এটা ব্যবহার করতে পারেন।

সাধারণত বিভিন্ন ভিটামিন বা মুখের মধ্যে বিভিন্ন রকমের ক্ষত সৃষ্টি হওয়ার কারণে কিন্তু এই জিভে ঘা হয়ে থাকে।তাইতো জিভে ঘা কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এই সম্পর্কে আমাদের কিছু ধারনা দেওয়া হবে।সাধারণত জিভে ঘা হয়ে থাকে ভিটামিনের বি-১২ এর অভাবে।এই ভিটামিন যখন মানব দেহে কমে যাবে তখন কিন্তু মুখে ও জিহ্বায় ঘা সৃষ্টি হয়ে যাবে তখন কিন্তু একজন মানুষ কোনভাবেই কোন কিছু খাবার খেয়ে শান্তি পাবে না।

তাইতো আপনাদের এই জিভে ঘা হওয়ার ঔষধ গুলো খেতে হবে নাহলে ভিটামিন বি-১২ যুক্ত খাবারগুলো খেতে হবে তাহলে দেখবেন যে কোনভাবে মুখের ও জিহ্বার ঘা ভালো হয়ে যাবে।মুখের ঘা ভালো করতে হলে অবশ্যই আপনাদের ভিটামিন এবং প্রোটিন পোষ্টি জাতীয় খাবার খেতে হবে তাহলে দেখবেন যে খুবই দ্রুতই আপনার জিভের ও মুখের ঘা সব ভালো হয়ে যাবে।

এই জিহ্বায় ঘা গুলো যদি আপনারা ভালো না করেন তাহলে কিন্তু খুব বিপদে পড়বেন কারণ অন্য কোন কিছু খেয়ে বা কোন খাবার খেয়ে সুখ পাবেন না ও শান্তিতে থাকতে পারবেন না তাই এই ঘাগুলো ভালো করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সাধারনত জিহ্বায় ঘা হলে আপনাদের অবশ্যই যেকোনো ঔষধ খাওয়ার মাধ্যমে এটা ভালো করতে হবে।জিহ্বায় ঘা এর হোমিও ঔষধ এর নাম আপনাদের ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।আপনারা এই হোমিও ঔষধ বা ডাক্তারি ঔষধ খেয়ে কোন ভাবেই তা ভালো করতে পারবেন।সাধারণত মুখে ঘা হয় আলসার জনিত ঘা হয়ে থাকে আবার ভিটামিনের অভাবজনিত ঘা হয়ে থাকে।

তাইতো আপনাদের এই মুখের ঘা এর ঔষধ গুলো খাওয়ার মাধ্যমেই তা ভালো করতে হবে তাছাড়া আর কোন ভাবেই ভালো করতে পারবেন না।জিহ্বায় ঘা ভালো করতে হলে অবশ্যই আপনাদের যেকোনো হোমিও ঔষধ বা ডাক্তারি ঔষধ খাওয়ার মাধ্যমে ভালো করতে হবে।তাহলে আপনারা সুখ-শান্তিতে থাকতে পারবেন তাছাড়া কিন্তু অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে অনেক ভাবেই।

তাই আপনারা যেকোনোভাবে মুখের ঘা বা জিহ্বার ঘা হলে ঔষধ গুলো খেবেন হোমিও ডাক্তারের কাছে যেয়ে তা খেয়ে নেবেন তাহলে দেখবেন যে ভালো হয়ে যাবে দ্রুত।

মুখে ঘা হয় সাধারণত ভিটামিনের অভাবে আবার যদি কোন ভাবে মুখে ক্ষত সৃষ্টি হয় সেই ক্ষতের মাধ্যমে কিন্তু ঘা হয়ে থাকে মুখে।তাইতো মুখের ঘা এর জেল নাম সম্পর্কে আপনাদের কিছু ধারনা দেওয়া হবে।মুখের ঘা ভালো করতে হলে অবশ্যই আপনাদের ঔষধ খাওয়ার মাধ্যমে বা বিভিন্ন জেল আছে সেগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে কিন্তু ভালো করতে হবে।

তাহলে দেখবেন যে খুব দ্রুত ভালো হয়ে গেছে তাছাড়া যদি আপনারা এগুলো নিয়ে বসে থাকেন তখন কিন্তু মহা বিপদের মধ্যে পড়বেন।সব থেকে বড় বিপদ হলো যে আপনি খাবার পানি কোন কিছুই খেতে পারবেন না কারণ এই ঘা গুলো যদি বের হয় তাহলে কিন্তু দেখবেন যে মুখ খুব জ্বালাপোড়া করবে তখন কিন্তু কোন কিছুই করার থাকবে না আপনার।

তাই মুখের ঘায়ের সব থেকে ভালো জেল হলো Orajel 3x।এই জেলটা আপনারা নিঃসন্দেহে ব্যবহার করতে পারেন দেখবেন যে খুব ভালো উপকার পেয়ে যাবেন।

সাধারণত জিভে বা মুখে ঘা হয়ে থাকে আলসার জনিত ঘা হয়,সাদা ঘা হয় ও ক্ষত জনিত ঘা হয়।তাই জিভে ঘা হলে কি খেলে ভালো হবে এই সম্পর্কে আপনাদের কিছু জানিয়ে দেওয়া হবে।জিভে ও মুখে ঘা হলে অবশ্যই আপনাদের তা ভালো করতে হবে খুব দ্রুতই নাহলে কিন্তু কোনভাবেই খাবার খেয়ে পানি খেয়ে শান্তি পাবেন না।

আবার কথা বলার সময়ও কিন্তু এই ঘাগুলো খুব জ্বালাপোড়া করে থাকে।তাইতো আপনাদের এই ঘায়ের চিকিৎসাগুলো খুব দ্রুতই করতে হবে তাহলে দেখবেন যে খুব ভালো আরাম পেয়ে যাবেন।আপনারা এই মুখের ঘায়ের ঘরোয়া চিকিৎসা করতে পারেন বা ডাক্তারি উপায়ে চিকিৎসা করতে পারেন যেকোনো উপায়ে এই ঘাগুলো ভালো করতে পারেন।নিচে কিছু জিভের ঘা ভালো করার উপায় দেওয়া হলো:

• যারা জিভের আলসারে ভুগছেন তারা ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খান।
• মসলাযুক্ত এবং ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
• প্রচুর পরিমাণে ফল-মূল খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
• প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি খান।
• দিনে ২ থেকে ৩বার জিভ পরিস্কার করুন।

জিহ্বার ঘা হলে সেটি যদি আপনারা ভালো করতে না পারেন তাহলে কিন্তু তখন মহা বিপদের মধ্যে পড়বেন।ভালো করার আগে তো আপনাদের জিহ্বার ঘা নির্বাচন করতে হবে।তাইতো নিজে জিহ্বার ঘা এর ছবি দেওয়া হলো:

সাধারণত মুখে বা জিহ্বায় ঘা হলে অবশ্যই আপনাদের তা ভালো করতে হবে খুব দ্রুতই।তাইতো জিভে ঘা এর ঘরোয়া ওষুধ সম্পর্কে আপনাদের কিছু ধারনা দেওয়া হবে।জিহ্বায় ঘা হলে আপনারা যেকোন উপায়ে তা ভালো করতে পারেন ডাক্তারি উপায়ে কিংবা ঘরোয়া উপায়।তবে অনেক মানুষ আছে যারা মুখের ঘা এর অসহ্য যন্ত্রণায় সহ্য করতে না পেরে ডাক্তারি ঔষধ খেয়ে খুব দ্রুত ভালো করে থাকে।

আবার কেউ কেউ আছে তাদের একটু ঘা হওয়াতেই তারা ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করার মাধ্যমে কিন্তু তারা খুব দ্রুতই ঘা থেকে মুক্তি পেয়ে যায়।ঘাগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আপনাদের ভিটামিন এবং পুষ্টি জাতীয় খাবার খেতে হবে তাহলে দেখবেন যে খুব দ্রুতই ভালো হয়ে যাবে।তাছাড়া আপনারা কোনভাবেই এই ঘা গুলো ভালো করতে পারবেন না বিশাল বিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন।

আশা করছি, জিহ্বার ঘা ভালো করা বিষয়ক সবরকম টিপস আপনাদের দিতে পেরেছি।তাই এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই তা কমেন্ট করে জানাবেন।নিচে কিছু ঘরোয়া ঔষধ দেওয়া হলো:

• জিহ্বার ঘা ভালো করতে হলে গ্লিসারিন এবং হলুদ গুঁড়া একসঙ্গে মিশ্রণ করে লাগিয়ে দিন কিছুক্ষণের জন্য।
• ১ কাপ জলে ১ চা চামচ ভুট্টা গুঁড় দিয়ে গরম করে নিয়ে তারপর ঠান্ডা করে দিনে ২ থেকে ৩বার খেতে হবে।
• ১ কাপ জলে ১ চামচ বেকিং সোডা ভালো করে মিশিয়ে দিনে ২থেকে ৩বার কুলকুচি করতে পারেন।
• আদা চা খেতে পারেন তাতে ঘায়ের ব্যথা কমবে।

জিহ্বার ঘা ভালো করতে হলে অবশ্যই আপনাদের আমাদের দেওয়া আর্টিকেলটি পুরোপুরি পড়ে নিতে হবে।তাহলে দেখবেন যে যত রকমের টিপস গুলো আছে সেগুলো সব পেয়ে যাবেন এবং খুব দ্রুত এই মুখের বা জিহ্বায় ঘা ভালো করতে পারবেন।এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার করবেন এবং আরো স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি ফলো করে রাখুন এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার কারণে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।