ছোট বাচ্চার কান্না থামানোর উপায় - রাতে বাচ্চা কান্না করলে কোন সূরা পড়তে হয় জানুন
ছোট বাচ্চাদের যত্ন করে বড় করতে হবে।তাইতো ছোট বাচ্চার কান্না থামানোর উপায়
আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ একটা ছোট বাচ্চার যদি ক্ষুধা লাগে
তখন কিন্তু সেই বাচ্চা কোনভাবেই রাতে ঘুমাতে পারবে না।সাধারণত ছোট শিশুর কোন
সমস্যা হলেই কিন্তু কান্না করার মাধ্যমে তা বোঝাতে চাই।তাইতো রাতে বাচ্চা কান্না
করলে কোন সূরা পড়তে হয় তা জানানো হবে।
ছোট বাচ্চাদের যদি আপনি যত্ন সহকারে খাওয়ানো থেকে শুরু করে সবকিছু যদি যত্ন
সহকারে না করেন তাহলে কিন্তু একটি বাচ্চা কোন ভাবে বড় করতে পারবেন না।বাচ্চাদের
বড় করতে হলে একটু ঝামেলা তো আছেই তবে তার আগে আপনাদের বাচ্চাদের যত্ন করতে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ছোট বাচ্চার কান্না থামানোর উপায় - রাতে বাচ্চা কান্না করলে কোন সূরা পড়তে হয় জানুন
ছোট বাচ্চার কান্না থামানোর উপায়
সাধারণত ছোট বাচ্চাদের কিন্তু কান্না থামানো হয়।তাইতো ছোট বাচ্চার কান্না
থামানোর উপায় আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কান্না থামাতে হলে অবশ্যই
আপনাদের শিশুদের প্রতি যত্ন রাখতে হবে খেয়াল করতে হবে।একটি বাচ্চা যখন ছোট থাকে
তখন কিন্তু নানান রকম সমস্যার মধ্যে পড়ে যায় একটি বাচ্চা।
আরো পড়ুনঃ শিশুদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
কোন বাচ্চা রোগ সংক্রামক এর কারণে কান্না করে থাকে।আবার কোন বাচ্চার কোন অসুবিধার
কারণে কান্না করে থাকে।তাইতো সর্বপ্রথম আপনাদের এই দিকগুলো বিষয়ে বিবেচনা করে
দেখতে হবে তারপরে।তখন যদি কোন অসুবিধার কারণে কান্না করে বাচ্চা তাহলে তখন আপনারা
কিন্তু থামাতে পারবেন।
তাছাড়া যদি কোন অসুখ-বিসুখ বা সংক্রামক বিষয়ক হয়ে থাকে তাহলে কিন্তু আপনারা আর
কোনভাবেই সেগুলো থামাতে পারবেন না।তখন কিন্তু অবশ্যই আপনাদের ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী চিকিৎসা করার মাধ্যমে ঔষধ দিয়েই ভালো করতে হবে।তাইতো নিচে ছোট
বাচ্চাদের কান্না থামানোর কিছু টিপস আরো দেওয়া হলো:
- বাচ্চারা অতিরিক্ত কান্না করলে আপনারা আপনাদের মুখ দিয়ে নানান রকম শব্দ করে বাচ্চাদের কান্না থামাতে পারেন।
- বাচ্চাদের চুষনি দিয়ে কান্না থামাতে পারেন।
- বাচ্চাদের দোলনায় রেখে কান্না থামাতে পারেন।
- বাচ্চাদের পিট চাপড়ে কান্না থামাতে পারেন।
- বাচ্চাদের শোয়ানোর পজিশন বা কোলে নেওয়ার পজিশন পরিবর্তন করুন।
- বাচ্চাদের শুকনো তোয়েলা মুড়িয়ে দিয়ে বাচ্চাদের কান্না থামাতে পারেন।
- বাচ্চাদের হোয়াইট নয়েজ দিয়ে কান্না থামাতে পারেন।এই হোয়াইট নয়েজ হলো বিভিন্ন প্রকার গানের রিংটোন।
রাতে বাচ্চা কান্না করলে কোন সূরা পড়তে হয়
কমবেশি প্রায় সব বাচ্চাই কিন্তু রাতের বেলা কান্নাকাটি করে ঘুমাতে চাই না।তাইতো
রাতে বাচ্চা কান্না করলে কোন সূরা পড়তে হয় এটি আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে
দেওয়া হবে।সাধারণত সন্ধ্যার সময় বাচ্চাদের যদি বাইরে রাখেন তাহলে কিন্তু তখন
খারাপ জিনেরা ঘোরাঘুরি করার কারণে।
বাচ্চাদের অপর খারাপ জিনেদের নজর লাগে তাহলে কিন্তু তখন ঘুমের মধ্যে বাচ্চারা
কান্নাকাটি করবে চিল্লাচিল্লি করবে আবার ভয় করবে ঘুমের মধ্যে।তাইতো এই
সমস্যাগুলো দূর করতে হলে অবশ্যই আপনাদের কিছু দোয়া আছে সেগুলো পড়ে বাচ্চাদের
উপর ফু দিতে পারেন।তাহলে তখন দেখবেন যে ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবে আর কোন রকমের
কোন সমস্যা থাকবে না বাচ্চারা আর কোনভাবে কান্নাকাটি করবে না।
সাধারণত আল্লাহর একটি নাম আছে যেটি পড়ে বাচ্চাদের উপর সকাল-সন্ধ্যা ফু দিলে
বাচ্চারা আর কোন ভাবেই কান্নাকাটি করবে না।তাই এটি নিচে ভালোভাবে দিয়ে দেওয়া
হলো:
- ইয়া হাসি বু আল্লাহর গুনবাচক নামটি।
- সুন্দরভাবে ওযু করবেন তারপর আল্লাহর গুকবাচক নামটি ১১ বার পড়বেন।
- আল্লাহর গুণবাচক নামটি পড়া হয়ে যাওয়ার পরে বাচ্চার পুরো শরীরে ফু দিয়ে দিবেন।
- ইনশাআল্লাহ বাচ্চার কান্না সাথে সাথে ভালো হয়ে যাবে পরবর্তীতে আর কোনভাবে কান্না করবে না।
বাচ্চাদের ওপর থেকে খারাপ নজর ও কান্না থামাতে আপনারা এই দোয়াটি পড়তে পারেন যা
নিচে দেওয়া হলো:
শাহিদা ল্লা-হু আন্নাহু লা-ইলা-হা ইল্লা হুওয়া, ওয়াল মালা ইকাতু ওয়া উলুল ইলমি
কা-ইমাম বিল কিসত্ব। লা-ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল আযীযুল হাকিম। ইন্না-দ্দীনা ইন্না
ল্ল-হিল ইসলাম।
বাচ্চা রাতে ঘুমায় না কেন
সাধারণত ছোট বাচ্চাদের নানান রকম সমস্যার কারণে বাচ্চারা রাতে ঘুমাতে চায়
না।তাইতো বাচ্চা রাতে ঘুমায় না কেন এটি আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া
হবে।সাধারণত ছোট বাচ্চার পেট থেকে বের হওয়ার পর থেকেই কিন্তু কথা শিখা পর্যন্ত
তাদের যে সমস্যাগুলো হয় তারা কিন্তু কান্নার মাধ্যমে এটা প্রকাশ করে থাকে।
আবার বাচ্চারা একটু বড় হয়ে ওঠার সাথে সাথে তাদের কিন্তু নানা রকম
সংক্রামক হয়ে
যেতে পারে আবার রোগ ব্যাধির কারণেও কিন্তু তারা রাতে কান্না করে।তাই এই
সমস্যাগুলো হলে সর্বপ্রথম আপনাদের তা নির্বাচন করতে হবে তারপরে আপনাদের যেকোনো
উপায়ে আপনাদের বাচ্চাদের চিকিৎসা করতে হবে।
চিকিৎসার মাধ্যমে কিন্তু বাচ্চারা যেই রোগে আক্রান্ত হয়ে আছে সেগুলো দূর করতে
পারবেন তখন বাচ্চারা রাতে এমনি ঘুমাবে।তাছাড়া আরো যদি অন্য রকমের কোন সমস্যা
থাকে তাহলে সেগুলো ভালো করে তখন কিন্তু বাচ্চারা এমনিতেই ঘুমিয়ে যাবে।তাইতো
বাচ্চাদের আরো কি কি সমস্যার কারণে রাতে ঘুমায় না তা নিচে ভালো করেই দেওয়া
হলো:
- টন্সিল,এডেনয়েড ও কানের সমস্যার কারণেও বাচ্চাদের ঘুম ভেঙ্গে যেতে পারে বা রাতে ঘুমাতে নাও পারে।
- আরো অন্যান্য কাজের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়লে রাতে ঘুমাতে পারবে না বাচ্চারা।
- হার্টের সমস্যার কারণে বাচ্চারা ঘুমাতে পারবে না।
- দিনের বেলা যদি অসময়ে অতিরিক্ত পরিমাণ ঘুমাই তাহলে কিন্তু রাতে ঘুমাতে চাইবে না।
- বাচ্চারা বিভিন্ন রোগ ব্যাধির কারণেও কিন্তু রাতে ঘুমাতে পারে না।
বাচ্চা রাতে কান্না করে কেন
সাধারণত বাচ্চাদের নানান রকম সমস্যার কারণে বাচ্চারা রাতে কান্না করতে পারে।তাইতো
এই সমস্যাগুলো সমাধান পেতে হলে অবশ্যই আপনাদের বাচ্চা রাতে কান্না করে কেন এটি
আপনাদের জানতে হবে।কারণ ছোট বাচ্চারা কান্না করতে পারে এটা হচ্ছে স্বাভাবিক
বিষয়।তবে বাচ্চারা রাতে সময় অসময়ে অতিরিক্ত পরিমাণে কান্না করলে তখন কিন্তু
মহা বিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন আপনারা।
আরো পড়ুনঃ নারিকেল তেল মুখে মাখার ৫টি উপকারিতা
তাই এই সমস্যাগুলো দূর করতে হলে অবশ্যই আপনাদের বাচ্চাদের কান্না থামাতে হবে।তবে
এই বাচ্চাদের কান্না থামাতে পারবেন আপনারা যখন।বাচ্চাদের কান্না থামানোর বিভিন্ন
টিপস আছে সেগুলো অবলম্বন করবেন আবার বাচ্চাদের কান্না থামানোর বিভিন্ন চিকিৎসা
বিভিন্ন ঔষধ আছে সেগুলো করে নেওয়ার মাধ্যমে।
তখন কিন্তু আপনাদের বাচ্চারা আর কোনভাবেই কান্নাকাটি করবে না।তাই বাচ্চারা কি
কারণে রাতে কান্না করে তা নিচে ভালোভাবে দেওয়া হলো:
- হৃদপিণ্ড বা পরিপাক মন্ত্রের সমস্যার কারণে বাচ্চারা কান্না করতে পারে।
- বিভিন্ন রোগ সংক্রামকের কারণে বাচ্চারা কান্না করতে পারে।
- বাচ্চারা ঘুমের মধ্যে যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে কিন্তু বাচ্চারা রাতে কান্না করতে পারে।
- রাতে ঘুমানোর সময় বিছানার গদি বা অন্য কিছু যদি বাচ্চাদের কষ্ট দেয় তাহলে এই বাচ্চারা কান্না করতে পারে।
- তবে বাচ্চা মায়ের পেট থেকে বের হওয়ার পর বাইরের আবহাওয়া সঙ্গে ও ঘুমের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে সময় লাগে ৩মাস।
- তাই বাচ্চারা অতিরিক্ত পরিমাণে কান্নাকাটি করতে পারে এই ৩মাস তারপরে আর কোন রকমের কোন সমস্যা হবে না।
বাচ্চাদের ঘুমের মধ্যে কান্না
সাধারণত বাচ্চার যদি শরীরের কোন রকমের কোন সমস্যা হয় তাহলে কিন্তু তারা ঘুমের
মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে কান্নাকাটি করে থাকে।তাইতো বাচ্চাদের ঘুমের মধ্যে কান্না
এটি আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ একটি শিশু যখন মায়ের পেট থেকে
বের হয় তখন কিন্তু তাদের পৃথিবীর আবহাওয়ার সাথে খাপ খাওয়াতে সময় লাগে ৩মাস।
তাই তখন কিন্তু যেকোন শিশু অতিরিক্ত পরিমাণে কান্নাকাটি করে থাকে।আবার কোন কোন
শিশু কিন্তু কান্না নাও করতে পারে।তবে যে বাচ্চাগুলো অতিরিক্ত পরিমাণে কান্না
করবে তাদের কে তখন আপনারা বিভিন্ন টিপস আছে সেগুলো পালন করবেন তাদের ওপরে নাহলে
ডাক্তার অনুযায়ী ঔষধ খাওয়ালে তখন ভালো হয়ে যাবে।
বাচ্চারা কান্নাকাটি করে থাকে সাধারণত বিভিন্ন রকম রোগ হওয়ার কারণে বিভিন্ন রকম
সংক্রামক হওয়ার কারণে।তাইতো আপনাদের তখন খুব ভালোভাবে সতর্ক থাকতে হবে।তাই
বাচ্চাদের ঘুমের মধ্যে কেন কান্না করে তা নিচে দেওয়া হলো:
- বাচ্চাদের কানের ও টনসিলের সমস্যা হলে ঘুমের মধ্যে কান্না করে।
- আবার বাচ্চাদের পেটের সমস্যা গ্যাসের সমস্যা হলে বাচ্চারা রাতে কান্না করে।
- বাচ্চাদের যদি জিন পরি নজর দেয় তাহলে কিন্তু বাচ্চারা রাতে ঘুমের মধ্যে কান্না করে।
- বাচ্চাদের যদি হৃদপিন্ডের সমস্যা পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা থাকে তাহলে ঘুমের মধ্যে কান্না করে।
- বাচ্চাদের যদি হার্টের সমস্যা থাকে তাহলে ঘুমের মধ্যে কান্না করে।
- তাছাড়া বাচ্চা যেই বিছানায় ঘুমাবে সেই বিছানা যদি তাদের কষ্ট দেয় তাহলে বাচ্চারা ঘুমের মধ্যে কান্না করে।
বাচ্চাদের হঠাৎ কান্নার কারণ
সাধারণত বাচ্চাদের শরীরে যদি কোন এক সমস্যা হয় তাহলে কিন্তু বাচ্চারা হঠাৎ করেই
কান্না করে ওঠে।তাইতো বাচ্চাদের হঠাৎ কান্নার কারণ আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে
দেওয়া হবে।বাচ্চাদের সুস্থ সবল রাখতে হলে অবশ্যই আপনাদের যত্ন করতে হবে এবং
বাচ্চাদের প্রতি খুবই খেয়াল রাখতে হবে।
যেন তাদের প্রতি কোনোভাবেই কোন রকমের সমস্যা সৃষ্টি না হয় আর যদিও সমস্যা সৃষ্টি
হয় তাহলে কিন্তু আপনাদের খুব দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে।নাহলে কোন
বাচ্চাদের যদি অসুবিধা হয় তাহলে কিন্তু বাচ্চার বাবা-মা কিন্তু প্রচুর পরিমাণে
বিপদের মধ্যে পড়ে যাবে।ছোট বাচ্চারা কিন্তু হঠাৎ করে রাতের বেলায় কান্না করে
তখন বাচ্চার বাবা-মা কিন্তু মহা বিপদের মধ্যে পড়ে যাবে।
তাই এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে হলে অবশ্যই আপনাদের বাচ্চাদের হঠাৎ কান্না করার
কারণ গুলো বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।সেই কারণগুলো এই আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে ভালো
করতে পারেন নাহলে ডাক্তারকে দেখিয়ে বিভিন্ন ঔষধ আছে বা বিভিন্ন ডাক্তারি থেরাপি
দেবে সেগুলোর মাধ্যমে ভালো করতে পারেন।তাই বাচ্চা হঠাৎ কেন কান্না করে তা নিচে
আরো দেওয়া হলো:
- ক্ষুধা ও তৃষ্ণার কারণে বাচ্চা হঠাৎ করে কান্না করতে পারে।
- অতিরিক্ত ঠান্ডা গরম লাগার কারণে হঠাৎ করে বাচ্চারা কান্না করতে পারে।
- বাচ্চারা অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে যাওয়ার কারণে শরীর দুর্বল হয়ে গেলে তখন হঠাৎ করে কান্না করতে পারে।
- বাচ্চাদের অস্তিত্ব এবং ব্যথা হওয়ার কারণে বাচ্চারা কান্না করতে পারে।
- বাচ্চাদের মানসিক সমস্যার কারণে বাচ্চারা হঠাৎ করেই কান্না করতে পারে।
বাচ্চা রাতে না ঘুমালে দোয়া
সাধারণত কমবেশি প্রায় সব বাচ্চাই কিন্তু রাতে ঘুমের মধ্যে কান্না করে নাহলে
ঘুমানোর আগে প্রচুর পরিমাণে কান্না করে থাকে।তাইতো বাচ্চা রাতে না ঘুমালে দোয়া
আপনাদের জানতে হবে এবং বাচ্চাদের প্রতি তা প্রয়োগ করতে হবে।তাহলে তখন দেখবেন যে
বাচ্চারা খুব আরামে ঘুমাবে এবং বাচ্চারা যদি আরামে ঘুমায় তাহলে বাচ্চার বাবা-মা
তখন আরামে ঘুমাতে পারবেন আপনারা।
সাধারণত ছোট বাচ্চাদের সন্ধ্যার আগে কোনভাবেই বাইরে রাখবেন না কারণ সন্ধ্যার আগে
জিন পরি এগুলো ঘুরে বেড়ায় তখন কিন্তু বাচ্চাদের উপর তাদের খারাপ নজর লেগে
যায়।তাইতো মাগরিবের নামাজের ১ঘন্টা বা ৩০ মিনিট আগে আপনারা বাচ্চাদের যেকোন
উপায়ে ঘরে নিয়ে চলে আসবেন।
তারপরে মাগরিবের আজান হবে আজানের পর নামাজ হওয়ার পরে বাচ্চাকে আপনারা বাইরে বের
করলে তখন কোন আর সমস্যা হবে না।তাছাড়াও যদি এই বাচ্চারা ঘুমের মধ্যে কান্না করে
বা অতিরিক্ত পরিমাণে রাতে ঘুমাতে কান্না করে তাহলে তখন এই দোয়াটি পড়ে আপনারা
বাচ্চাদের ফু দেবেন।
আশা করছি, বাচ্চাদের কান্না থামানোর সব রকম টিপস আপনাদের দিতে পেরেছি।তাই এই
আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই তা কমেন্ট করে জানাবেন।তাই নিচে এই
দোয়া দিয়ে দেওয়া হলো:
আউজু বিকালিমা-তিল্লা-হিত তা-ম্মাতি মিং কুল্লি শাইত্ব-নিওঁ ওয়া হয়-ম্মাহ ওয়া
মিং কুল্লি আইনিল লা-ম্মাহ।
বাচ্চাদের কান্না থামানোর আরো একটি দোয়া নিচে দেওয়া হলো:
সূরা ইখলাছ ১৫ বার পড়ে রাতে ঘুমাতে
যাওয়ার আগে বাচ্চাদের পুরো শরীরে ফোন দিয়ে দিবেন বাচ্চারা আর কোন ভাবে কান্না
করবে না।
সূরা ইখলাছ- কুল হুয়াল্লাহু আহাদ।
আল্লাহুচ্চামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাম। ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান
আহাদ।
শেষ মন্তব্য | ছোট বাচ্চার কান্না থামানোর উপায় - রাতে বাচ্চা কান্না করলে কোন সূরা পড়তে হয়
বাচ্চারা যদি কোনভাবেই রাতে বা কোন সময় অতিরিক্ত কান্না করে।তাহলে বাচ্চাদের
কান্না থামানোর বিভিন্ন টিপস আছে সেগুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে বাচ্চাদের কান্না
থামাতে পারেন আবার বিভিন্ন দোয়া আছে সেগুলো বাচ্চাদের উপর প্রয়োগ করার মাধ্যমেও
কিন্তু বাচ্চাদের কান্না থামাতে পারবেন।এগুলো করার পরেও যদি বাচ্চাদের কান্না না
থামে তাহলে অবশ্যই আপনাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়ানোর মাধ্যমে
কান্না থামাতে হবে।
এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার
করবেন এবং আরো লাইফ স্টাইল বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি ফলো করে রাখুন
এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার কারণে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আর হ্যাঁ ভালো থাকবেন
সুস্থ থাকবেন।
nafizplus.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url