বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সিরাপ - ৩ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় জানুন
ছোট বাচ্চাদের যেকোন সময় পাতলা পায়খানা হতে পারে তাইতো বাচ্চাদের পাতলা
পায়খানার সিরাপ জানতে হবে।কারণ আপনারা যদি পাতলা পায়খানা ভালো করার ঔষধ গুলো
সিরাপ গুলো না জানেন।তখন কিন্তু কোন ভাবেই ভালো করতে পারবেন না।তার সাথে ৩ মাসের
শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি জানানো হবে।
ছোট বাচ্চাদের একটু খাবার গরমিল হলেই কিন্তু পেটের সমস্যা হয়ে যায়।আবার ছোট
বাচ্চারা দুধ খাওয়ার কারণে অনেক সময় দেখা যায় যে তাদের পেটের মধ্যে দুধ হজম
হয় না।পেটের মধ্যে দুধগুলো হজম না হওয়ার কারণে তখন বদহজম হয়ে পাতলা পায়খানা
হয়ে যায়।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সিরাপ - ৩ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় জানুন
- বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সিরাপ
- ৩ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
- ৮ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
- বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হলে কি করা উচিত
- ৬ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
- ১০ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
- ২ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
- বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয়
- ৪ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
- শেষ মন্তব্য
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সিরাপ
সাধারণত বাচ্চাদের নানান কারণে পাতলা পায়খানা হতে পারে।তাইতো বাচ্চাদের পাতলা
পায়খানার সিরাপ আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।ছোট বাচ্চাদের তো ঔষধ
ট্যাবলেট কোনভাবেই খাওয়ানো যাবে না।তাই তাদের পাতলা পায়খানা ভালো করার
সিরাপগুলো খাওয়াতে পারেন কোন সমস্যা নেই।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের বমি বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
তাহলে দেখবেন যে তখন খুব দ্রুতই পাতলা পায়খানা ভালো হয়ে যাবে।তার আগে সর্বপ্রথম
আপনাদের শিশুকে বাড়িতেই খাবার ওর স্যালাইন এবং তরল জাতিয় খাবার খাওয়াতে
হবে।কারণ একজন শিশুর যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে কিন্তু তার শরীর থেকে প্রচুর
পরিমাণে পানি বের হয়ে যায়।
তাই আপনাদের তরল জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে সেই শিশুটাকে যদি কোনভাবে না খাওয়ান
তাহলে কিন্তু আপনার শিশু পানি শূন্য হয়ে মারা যেতে পারে।তাই আপনাদের এই দিকগুলো
বিবেচনা করে আপনাদের বাচ্চাদের খাওয়াতে হবে।তাই নিচে বাচ্চাদের কিছু পাতলা
পায়খানা ভালো করার সিরাপ দেওয়া হলো:
- এমোডিস সিরাপ
- জক্স সিরাপ
- ফিলমেট সিরাপ
- নাইটানিড সিরাপ
- জিংক সিরাপ
৩ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
সাধারণত ৩ মাসের শিশু হচ্ছে খুবই ছোট শিশু তাই ৩ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে
করণীয় কি আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।৩ মাসের শিশুকে কোন বাইরের
খাবার খাওয়ানো হয় না শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ানো হয়।মায়ের দুধের পাশাপাশি
কেউ কেউ আবার প্যাকেটের দুধ খাওয়াই থাকে আবার কেউ কেউ আছে যারা বিভিন্ন রকমের
সাবু সেরেলাক্স এগুলো খাওয়াতে পারে।
তবে মায়ের দুধের পাশাপাশি এই খাবারগুলো খাওয়ালে অনেক শিশু আছে যারা হজম করতে
পারে না তার ফলে পাতলা পায়খানা হয়ে যায় তখন কিন্তু আপনারা মহাবিপদের মধ্যে
পড়ে যাবেন।কারণ আপনাদের ছোট শিশুদের যদি পাতলা পায়খানা হয়ে যায় তখন কিন্তু
ছোট বাচ্চাদের শরীর থেকে পানি একেবারে বের হয়ে যাবে।এই সময় আপনারা আপনাদের
বাচ্চাদের কি করবেন তা নিচে দেওয়া হলো:
- ওই সময় আপনাদের বাচ্চাদের সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন।
- প্যাকেটের দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে সেই খাবারটা খাওয়ানো থেকে বিরত রাখুন।
- শুধু মায়ের দুধ খাওয়াবেন।
- ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী জিংক সিরাপ খাওয়াতে পারেন।
- আর সব সময় আপনাদের বাচ্চাদের যত্ন করবেন।
৮ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
সাধারণত অল্প বয়সী শিশুদের বিভিন্ন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার কারণেও কিন্তু পাতলা
পায়খানা হতে পারে।তাইতো ৮ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি এটি আপনাদের
জানিয়ে দেওয়া হবে।একটি ছোট বাচ্চার যখন পাতলা পায়খানা হবে তখন কিন্তু তার শরীর
থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বের হয়ে যাবে।
কারণ পাতলা পায়খানা রোগটি হচ্ছে খুবই খারাপ আপনার ছোট বাচ্চাদেরই হোক কিংবা বড়
মানুষেরই হোক শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বের করে দেয়।সাধারণত ৮ মাসের
শিশুদের স্বাভাবিক খাবার খাওয়াতে পারেন।স্বাভাবিক খাবার খাওয়ার পাশাপাশি তরল
জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়াতে হবে।
তাহলে আশা করা যায় যে খুব দ্রুত এই পাতলা পায়খানা থেকে মুক্তি পেয়ে যাবে
আপনাদের বাচ্চারা।তাইতো নিচে কিছু পাতলা পায়খানা হলে করণীয় দেওয়া হলো:
- খাবার ওর স্যালাইন খাওয়াতে পারেন।
- ভাতের মাড় খাওয়াতে পারেন।
- চিড়ার পানি খাওয়াতে পারেন।
- ফলের রস খাওয়াতে পারেন।
- ডাবের পানি খাওয়াতে পারেন।
- মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন কোন সমস্যা নেই।
- স্বাভাবিক খাবার ভাত মাছ খাওয়াতে পারেন।
- চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জিংক ট্যাবলেট খাওয়াতে পারেন।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হলে কি করা উচিত
সাধারণত ছোট বাচ্চাদের নানান কারণে ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হতে পারে।তাইতো
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হলে কি করা উচিত এটি আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে
দেওয়া হবে।বাচ্চাদের যখন পাতলা পায়খানা হয় তখন কিন্তু
বাচ্চাদের শরীর থেকে
প্রচুর পরিমাণে পানি বের হয়ে যায়।তাই তখন তাদের শরীরে পানি বের হয়ে যায় এই
কারণে যত রকমের তরল জাতীয় খাবার আছে ছোট বাচ্চাদের তখন খাওয়াতে হবে।
পাতলা পায়খানা হওয়ার মাধ্যমে শরীর থেকে শুধু পানি বের হয়ে যায় বলে আপনারা
শুধু তরল জাতীয় খাবার খাওয়াবেন তাহলে কিন্তু হবে না।তরল খাবার খাওয়ানোর
পাশাপাশি শক্ত খাবার এবং অর্ধতরল খাবার খাওয়াতে হবে তাহলে কিন্তু শরীরে পুষ্টি
জোগাবে।তাছাড়া কিন্তু শরীর একেবারে দুর্বল করে দিয়ে তখন অবস্থা খারাপ হয়ে
যাবে।
তাছাড়া বাচ্চাদের সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবেন তাহলে কিন্তু এই ভাইরাস
জনিত ডায়রিয়া কোনভাবেই হবে না।বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হলে কি করতে হবে তা
নিচে দেওয়া হলো:
- বাচ্চাদের সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
- স্যালাইন জুস ডাবের পানি এগুলো খেতে দিতে হবে।
- তরল খাবার খাওয়ার সঙ্গে অর্ধতরল এবং শক্ত খাবারও খাওয়াতে হবে।
- তাছাড়া ডাবের পানি লাল চা খাওয়াতে পারেন।
- পানিতে চিড়া ভিজিয়ে চিড়াও খাওয়াতে পারেন আবার পানিও খাওয়াতে পারেন।
৬ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
ছোট বাচ্চাদের খাবার খেলে একটু হজমের সমস্যা হয়ে থাকে।তাইতো ৬ মাসের শিশুর পাতলা
পায়খানা হলে করণীয় কি তা আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।ছোট বাচ্চারা আবোল তাবোল
কিছু খেলে তখন কিন্তু তাদের পেটের মধ্যে যেয়ে তখন কিন্তু সেই খাবারগুলো কোনভাবে
হজম হয় না।তার ফলে তখন কিন্তু ছোট বাচ্চাদের বদহজম হয়ে পাতলা পায়খানা হয়ে
যায়।
ছোট বাচ্চাদের যখন যেকোন কারনে পাতলা পায়খানা হওয়ার কারণে তখন কিন্তু শরীর থেকে
প্রচুর পরিমাণে পানি বের হয়ে যায়।অনেক শিশু আছে যে ডায়রিয়া হওয়ার কারণে
প্রচুর পাতলা পায়খানা হয়ে গেছে তখন কিন্তু সে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে।কারণ শিশুর
দেহ থেকে যদি প্রচুর পরিমাণে পানি বের হয়ে যায় তাহলে কিন্তু পুরা দেহই পানি
শূন্য হয়ে একজন শিশু মারা যেতে পারে।
আরো পড়ুনঃ পোলিও টিকা খাওয়ানোর নিয়ম
এই পাতলা পায়খানা বা ডাইরিয়া রোগ খুবই খারাপ তাই আপনাদের বাচ্চাদের হলে খুব
সাবধান থেকে ঔষধ খাওয়ানোর মাধ্যমে তা ভালো করতে হবে।নিচে কিছু করণীয় দেওয়া
হলো:
- পাতলা পায়খানা হলে খাবার স্যালাইন ডাবের পানি তরল জাতীয় খাবার খাওয়াবেন।
- মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন কোন সমস্যা নেই।
- যেই খাবারগুলো পেট নষ্ট করবে না সেই স্বাভাবিক খাবারগুলো খাওয়াতে পারেন।
- ৬ মাসের বাচ্চাদের যেকোন খাবার খাওয়ানো হবে না,তাই আপনারা দেখেশুনে খাবার খাওয়াবেন।
- তাছাড়া ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী যেকোন পাতলা পায়খানা ভালো করার ঔষধ বা জিংক ট্যাবলেট খাওয়াতে পারেন।
১০ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
ছোট বাচ্চাদের নানান কারণে পাতলা পায়খানা হতে পারে বা নানান রকম খাবার খাওয়ার
কারণে পাতলা পায়খানা হতে পারে।তাইতো ১০ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
কি তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ একজন শিশু যখন বড় হয়ে ওঠে
তখন কিন্তু মায়ের দুধের পাশাপাশি সেই বাচ্চা গুলোকে বাড়িতে তৈরি অনেক রকমের
খাবার খাওয়ানো হয়ে থাকে।
তখন কিন্তু সেই বাচ্চারা বাড়িতে এসেই খাবারগুলো খেয়ে ভালোভাবে হজম করতে পারে না
তখন তাদের পেটের মধ্যে বদহজম হয়ে যায়।এই কারণে দেখা যায় যে ১ বছরের নিচে
বাচ্চাদের অনেক কারণে পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে।তাই তাইতো এই ১০ মাসের শিশু একটু
বড় শিশু হয়ে থাকে তখন কিন্তু আপনারা এই শিশুদের বাড়িতে তৈরি নানা রকম তরল
খাবার খাওয়াতে পারেন পাতলা পায়খানা হলে।তাইতো কিছু করণীয় নিচে দেওয়া হলো:
- বাড়িতে তৈরি ভাতের মাড় জিড়ে ভেজানো পানি কাচা ফলের রস খাওয়াতে পারেন।
- যেই খাবার গুলো পেট নষ্ট করবে না সেই স্বাভাবিক খাওয়ার খাওয়াতে পারেন।
- আপনাদের বাচ্চাদের সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করবেন।
- মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন এবং ওর স্যালাইন খাওয়াতে পারেন।
- আবার যেই খাবারগুলো পাতলা পায়খানা ভালো করবে সেই খাবারগুলো খাওয়াতে পারেন।
- চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন ঔষধ খাওয়াতে পারেন।
২ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
২ মাসের শিশু হচ্ছে খুবই ছোট শিশু তাই এদের পাতলা পায়খানা হতে পারে বিভিন্ন রকম
কারণে।তাইতো ২ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি তা আপনাদের খুব ভালোভাবে
জানিয়ে দেওয়া হবে।২ মাসের শিশুরা সাধারণত দুধ খাওয়ার ফলে বমি করে থাকে কিন্তু
কোন কোন বাচ্চা আছে তারা হজম না হওয়ার কারণে পাতলা পায়খানা হয়ে বের হয়ে যায়।
তাই আপনাদের ছোট বাচ্চাদের কোনভাবেই ভালো করতে পারবেন না ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী ছাড়া।ছোট বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ভালো করতে হবে তাছাড়া কিন্তু কোন
ভাবে ২মাসের বাচ্চাকে আপনি ভালো করতে পারবেন না।কারণ একটা বড় বাচ্চাদের বাইরে
খাবার খাওয়ানো হবে তখন কিন্তু তারা ঘরোয়া উপায়ে ভালো করা সম্ভব।
কিন্তু এই ২ মাসের শিশু শুধু মায়ের দুধ ছাড়া কোন খাবারই খাওয়ানো যাবে না।তাইতো
২মাসের বাচ্চা পাতলা পায়খানা হলে কি করনীয় তা নিচে দেওয়া হলো:
- ছোট বাচ্চার পাতলা পায়খানা হলে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
- কোনভাবেই অতিরিক্ত ঠান্ডা গরম লাগতে দেওয়া যাবে না।
- বাইরের কোন খাবার খাওয়ানো যাবে না।
- প্যাকেটের দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে সেগুলো খাওয়ানো বাদ দিতে হবে।
- সব সময় বাচ্চার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে এবং যত্ন করতে হবে।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয়
সাধারণত অনেক শিশু দেখা যায় যে একসঙ্গে পাতলা পায়খানা ও বমি হয়ে থাকে।তাইতো
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয় কি তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে
দেওয়া হবে।সাধারণত ১বছরের উপরে বাচ্চাদের যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে কিন্তু
ঘরোয়া উপায় দেখবেন যে বাড়িতে হালকাভাবে সুস্থ হয়ে উঠবে।
তাছাড়া ১ বছরের নিচে বাচ্চাদের যদি পাতলা পায়খানা বা বমি হয় তাহলে কিন্তু
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়াতেই হবে।বাচ্চাদের যখন পাতলা পায়খানা বমি
হবে তখন ওর স্যালাইন ও ডাবের পানি খাওয়াতে হবে।তখন কিন্তু যদি ভালো না হয় তাহলে
কিন্তু অবশ্যই আপনাদের কাছাকাছি হাসপাতালে নিতে হবে।তাইতো বমি হলে করণীয় কি তা
নিচে দেওয়া হলো:
- কোন বাচ্চাদের যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পাতলা পায়খানা বা বমি হয় তাহলে তাদের ওর স্যালাইন ও ডাবের পানি খাওয়াবেন।
- বাচ্চাদের অতিরিক্ত পরিমাণে ঠান্ডা গরম লাগতে দেওয়া যাবে না।
- অতিরিক্ত গরম লাগার কারণে পেটের মধ্যে বদহজম হওয়ার কারণে বমি হয়ে থাকে।
- বমি এবং পাতলা পায়খানা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে হয়ে যায় তখন কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শে ঔষধ খাওয়াতে হবে না হলে হাসপাতালে নিতে হবে।
৪ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
সাধারণত বাচ্চাদের যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ঠান্ডা গরম লেগে থাকে তাহলে কিন্তু পাতলা
পায়খানা হতে পারে বা পেটের সমস্যা হয়ে যায়।কারণ অতিরিক্ত গরম লাগলে কিন্তু
পেটের খাওয়ার কোনভাবে হজম হয় না তখন বমি হয়ে যেতে পারে।আবার অতিরিক্ত ঠান্ডা
লাগার কারণেও কিন্তু পাতলা পায়খানা হয়ে যেতে পারে।
এই দিকগুলো আপনাদের খেয়াল রাখতে হবে যেকোনো উপায়ে।ছোট বাচ্চা বড় করা কিন্তু
খুবই কঠিন যদি একটু খেয়াল রাখেন তাহলে কিন্তু খুব ভালোভাবেই বড় হয়ে যাবে।৪
মাসের শিশু কিন্তু খুবই ছোট শিশু হয়ে থাকে তাই এদের কোনভাবেই বাইরের খাবার
খাওয়ানো যাবে না শুধু মায়ের দুধ ছাড়া।
তাছাড়া আপনারা যদি পকেটের দুধ,সাবু ও সেরেলাক্স এগুলো খাইয়ে থাকেন আপনাদের
বাচ্চাদের তাহলে কিন্তু তখন নতুন খাবার পেটে যাওয়ার ফলে কিন্তু পাতলা পায়খানা
হতে পারে।তাই সেই দিক গুলো খেয়াল রেখে আপনাদের বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার ঔষধ
তখন খাওয়াতে হবে।আশা করছি, বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা ভালো করা বিষয়ক সবরকম টিপস
আপনাদের দিতে পেরেছি।
তাই এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই তা কমেন্ট করে জানাবেন।৪
মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি তা নিচে দেওয়া হলো:
- বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঠান্ডা গরম কোনভাবে লাগতে দেওয়া যাবে না।
- ছোট বাচ্চাদের সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
- মায়ের দুধ খাওয়াতে পারেন কোন সমস্যা নেই ।
- হালকা পরিমাণে ডাবের পানি ওর স্যালাইন খাওয়াতে পারেন।
- ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পাতলা পায়খানা ভালো হওয়ার ঔষধ এবং জিংক সিরাপ খাওয়াতে পারেন।
শেষ মন্তব্য | বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সিরাপ - ৩ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
১ বছরের ওপরে ছোট বাচ্চাদের যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে কিন্তু বাড়িতে বিভিন্ন
রকম উপায় আছে যেগুলো খাওয়ানোর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।কিন্তু ১বছরের নিচে
বাচ্চাদের যদি পাতলা পায়খানা হয়ে যায় তাহলে কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী
ঔষধ না খাওয়ালে কোন ভাবেই ভালো হবে না।
আপনাদের এই বাচ্চার পাতলা পায়খানা হলেই অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ
খাওয়াবেন।এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি
শেয়ার করবেন এবং আরো সিকিৎসা বিষয়ক টিপস পেতে ওয়েবসাইটি ফলো করে রাখুন এতক্ষণ
আমাদের সাথে থাকার কারণে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আর হ্যাঁ অবশ্যই ভালো থাকবেন
সুস্থ থাকবেন।
nafizplus.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url