কোন ব্যান্ডের গুঁড়া দুধ ভালো - নবজাতকের জন্য কোন দুধ ভালো তা জানুন
পাউডার দুধ খাওয়া মানব দেহের জন্য উপকারী তাইতো কোন ব্যান্ডের গুঁড়া দুধ ভালো
ও নবজাতকের জন্য কোন দুধ ভালো তা আপনাদের জানানো হবে।কারণ এই পাউডার দুধ
অনেক রকমের ভিটামিনের উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়।এই পাউডার দুধে রয়েছে
ক্যালসিয়াম,ভিটামিন-ডি,ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম।
সাধারণত পাউডার দুধ ভিটামিনের যেসব উপাদান দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে সেই সব
উপাদানগুলো কিন্তু মানব দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তাই আপনারা যদি এটি
ভালোভাবে খেতে পারেন তাহলে দেখবেন যে শরীরের বিভিন্ন রকম সমস্যা থেকে মুক্তি
পেয়ে যাবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ কোন ব্যান্ডের গুঁড়া দুধ ভালো - নবজাতকের জন্য কোন দুধ ভালো তা জানুন
কোন ব্যান্ডের গুঁড়া দুধ ভালো
সাধারণত অনেক রকমের গুড়া দুধ তৈরি হয়ে থাকে।তাইতো কোন ব্যান্ডের গুঁড়া দুধ
ভালো তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ খারাপ ব্যান্ডের দুধ যদি
আপনারা বাচ্চাদের খাওয়ান বা প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ যদি খেতে থাকে তখন কিন্তু শরীরে
উপকার হওয়ার বদলে ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।তাইতো কোনভাবেই ভালো ব্যান্ডের গুঁড়া
দুধ ছাড়া কোনভাবেই কেউ খাবেন না।
আরো পড়ুনঃ গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার খাবার
আপনারা যদি ভালো ব্যান্ডের গুঁড়া দুধ খেতে পারেন তখন কিন্তু শরীর-স্বাস্থ্য ভালো
থাকবে এবং আপনারা ভালো উপকার পাবেন।কারণ আপনারা যেই জিনিসটা খাবেন সেই জিনিসটা
যদি ভালো হয় তাহলে কিন্তু শরীরের উপকার পেয়ে যাবেন।তাইতো এই দিক বিষয় বিবেচনা
করে পাউডার দুধ বা প্যাকেট জাতীয় দুধ সেগুলো আপনাদের খেতে হবে।তাইতো যে গুঁড়া
দুধ গুলো ভালো তা নিচে দেওয়া হলো:
- মিল্ক ভিটা
- ইগলু
- ডেইরি ফ্রেশ
- প্রাণ মিল্ক
- কাউ হেড পিওর মিল্ক
- মিল্ক ফ্রেশ
- পুরা
- আড়ং ডেইরি
- আইরান
- আফতাব
- ফার্ম ফ্রেশ মিল্ক
- আল্ট্রা
- তানিয়া
- লয়াকটোজেন
- বেবি কেয়ার
- বান মিল্ক
- প্রাইমা মিল্ক
নবজাতকের জন্য কোন দুধ ভালো
সদ্য জন্ম নেওয়া নবজাতক শিশুকে আপনারা প্রথম থেকেই মায়ের সাল দুধ ছাড়া অন্য
কোন দুধ বা কোন খাবার খাওয়াবেন না।তাইতো নবজাতকের জন্য কোন দুধ ভালো তা আপনাদের
খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ নবজাতক শিশু জন্ম নেওয়ার পর বাইরে যেকোন
খাবার তার পেটে সহ্য নাও হতে পারে।
তাইতো সর্বপ্রথম মায়ের দুধের পাশাপাশি আপনারা হালকা পরিসরে ভালো ব্যান্ডের
পাউডার দুধ খাওয়াতে পারেন।তাহলে তখন দেখবেন যে ভালো ফলাফল পেয়ে যাবেন কারণ
মায়ের দুধের পাশাপাশি যদি এই ভালো ব্র্যান্ডের দুধগুলো খাওয়ান তখন কিন্তু
বাচ্চাদের শরীর অন্যরকম হয়ে যাবে।মায়ের দুধ এর সঙ্গে এই পাউডার দুধ যদি হালকা
পরিসরে খাওয়ান তখন কিন্তু আর বাচ্চাদের পেটের সমস্যা হবে না।
তখন বাচ্চাদের শরীরে পুষ্টিগুণ ক্যালসিয়াম ভিটামিন এবং ম্যাগনেসিয়াম যাওয়ার
ফলে শরীরে অন্যরকম অবস্থা হয়ে যাবে।তাই তখন আপনার শিশুর প্রচন্ড পরিমাণে ভালো
থাকবে এবং কোন রোগবালায় অসুখ বিসুখ হবে না।তাই নবজাতকের জন্য কোন দুধগুলো ভালো
তা নিচে দেওয়া হলো:
- ল্যাক্টোজেন ফর্মুলা মিল্ক পাউডার দুধ
- বেবি কেয়ার দুধ
- নান মিল্ক দুধ
- প্রাইমা মিল্ক দুধ
পেকেট দুধের উপকারিতা
সাধারণত যেসব দুধ পেকেট জাত করে বিক্রয় করা হয় সেগুলোর কিন্তু অনেক পুষ্টি
ভিটামিন ক্যালসিয়াম যুক্ত হয়ে থাকে।তাইতো পেকেট দুধের উপকারিতা কি তা আপনাদের
খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।এই পেকেট জাতীয় দুধগুলো হলো মানবদেহের
জন্য খুবই উপকারী।
তবে এই পেকেট জাতীয় দুধ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ থেকে শুরু করে ছোট শিশু
পর্যন্ত সবাই কিন্তু খেতে পারে কোন সমস্যা হয় না।তবে এই দুধ খাওয়ার কিন্তু অনেক
রকমের উপকারী দিক আছে।মানুষের শরীর যদি কোন ভাবে দুর্বল বা কোন রকমের সমস্যা হয়
তাহলে কিন্তু আপনারা এই পেকেটের দুধ হালকা গরম পানির মধ্যে দিয়ে ফুটিয়ে
খেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে
তাহলে তখন দেখবেন যে খুব ভালো উপকার পেয়ে গেছেন।কারণেই দুধ হচ্ছে মানব দেহের
জন্য এতটাই উপকারী যেটি খেলে খুব উপকার পাওয়া যায়।তাইতো পেকেটের দুধের
কিছু উপকারিতা নিচে দেওয়া হলো:
- পেকেট জাতীয় দুধ খেলে মানব শরীরে পুষ্টি এবং ক্যালসিয়াম যোগায়।
- এই পেকেট জাতীয় দুধ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ থেকে ছোট শিশু পর্যন্ত সবাই খেতে পারে।
- নবজাতক শিশুদের যদি দুধ খাওয়ানো হয় তাহলে খুব দ্রুত তাদের শরীর বৃদ্ধি হয়ে যায়।
- পেকেট দুধ খেলে রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং রক্ত পরিষ্কার করে রক্ত বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- বিশেষ করে বয়সন্ধিকালে ছেলে মেয়েদের প্রতিদিন এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ালে ভালো উপকার পাবেন।
পাউডার দুধে কি এলার্জি আছে
সাধারণত পাউডার দুধ ছোট শিশুদের খাওয়ানো হয়ে থাকে।তাইতো পাউডার দুধে কি এলার্জি
আছে তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ অতিরিক্ত দুধ খেলে মানবদেহে
নানান রকমের বা শিশুদের নানান রকম সমস্যা দেখা দেবে সেগুলো কিন্তু কোন ভাবেই
খাওয়া যাবে না।তবে অতিরিক্ত পাউডার দুধ খেলে এলার্জির সমস্যা হতে পারে।
সেই দিকে খেয়াল রেখে পাউডার দুধ শিশুদের খাওয়াবেন তাহলে দেখবেন যে আর কোন রকমের
সমস্যা হবে না।কারণ দুধ খাওয়ার ফলে যদি শিশুদের শরীরে এলার্জি হয় তখন
কিন্তু মহা সমস্যার মধ্যে পড়ে যেতে হবে শিশুদের বাবা মাকে।তাইতো এইসব দিক বিষয়
বিবেচনা করে তখন আপনাদের পাউডার দুধ অবশ্যই পানিতে দিয়ে গরম করে বাচ্চাদের
খাওয়াবেন অথবা বড় প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ যারা খাবেন তারাও কিন্তু অবশ্যই গরম করে
খাবেন এই পাউডার দুধ।
পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা
সাধারণত পাউডার দুধের প্রচুর পরিমাণে উপকারী দিক আছে।তাইতো পাউডার দুধের উপকারিতা
ও অপকারিতা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ দুধের উপকারী অপকারি
দিক যদি আপনারা না জানেন তখন কিন্তু অতিরিক্ত দুধ খাওয়ার মাধ্যমে মহা সমস্যার
মধ্যে পড়ে যেতে পারেন।তাইতো এইসব বিবেচনা করে পাউডার দুধ খেতে হবে।
উপকারিতা
পাউডার দুধ খাওয়া মানব দেহের জন্য বা শিশুদের জন্য কিন্তু খুবই উপকারী।তাই দুধ
আপনারা গরম পানিতে ফুটিয়ে খেতে পারেন তাহলে ভালো উপকার পাবেন।তাইতো পাউডার দুধের
কিছু উপকারিতা নিচে দেওয়া হলো:
- পাউড়ার দুধ খেলে রক্তের কোলেস্টের মাত্রা ঠিক রাখে।
- পাউডার দুধ অত্যন্ত পুষ্টিগুণ ও সুস্বাদু।
- পাউডার দুধ খেলে পাউডার দুধে থাকা প্রোটিন মাংসপেশির গঠনে সাহায্য করে থাকে।
- পাউডার দুধ ফুটিয়ে প্রতিদিন এক গ্লাস করে খেলে বুক জ্বালাপোড়া ভালো করে এবং পাকস্থলী ঠান্ডা রাখে।
- দুধে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল ও ভিটামিন থাকার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
অপকারিতা
সাধারণত পাউডার দুধ খাওয়া মানব দেহের জন্য বা শিশুদের জন্য খুবই উপকারী।তবে এর
উপকারিতা আছে বলে যদি আপনারা অতিরিক্ত পরিমাণে দুধ খেয়ে থাকেন তখন কিন্তু মহা
সমস্যার মধ্যে পড়ে যেতে পারেন।তাইতো কোনভাবেই পাউডার দুধ অতিরিক্ত পরিমাণে
খাওয়া যাবে না এর আবার ক্ষতিকর দিক আছে।তাইতো নিচে পাউডার দুধের কিছু
অপকারিতা দেওয়া হলো:
- পাউডার দুধ অতিরিক্ত খেলে এলার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- পাউডার দুধ অতিরিক্ত খাওয়ার মাধ্যমে পেটের সমস্যা হতে পারে।
- অতিরিক্ত পাউডার দুধ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যায়।
- আবার অতিরিক্ত পরিমাণে পাউডার দুধ খেলে শরীরের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই কোন ভাবে অতিরিক্ত পাউডার দুধ খাওয়া যাবে না।
প্যাকেটের কোন দুধ ভালো
সাধারণত প্যাকেটের দুধ সবচেয়ে ভালো হয়।তবে তার মধ্যে আবার কিছু কিছু দুধ আছে
যেগুলো পুষ্টি মান একেবারেই কম।তাইতো প্যাকেটের কোন দুধ ভালো তা আপনাদের খুব
ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।যত রকমের দুধগুলো আছে সেই দুধগুলোতে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন পুষ্টি এবং ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম এগুলো যুক্ত থাকে।
তাইতো এইসব উপাদান গুলোর মধ্যেই কিন্তু আপনাদের শরীরে ঘাটতি পূরণ হবে।তাইতো শরীরে
যখন ঘাটতি পড়বে তখন কিন্তু অনেক রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই আপনারা
প্যাকেটের দুধগুলো পানিতে গরম করে খেয়ে নেবেন তাহলে দেখবেন তখন আপনার শরীর
ভালো হয়ে যাবে।
তাইতো এইসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে যেকোন বয়সের মানুষ আবার যেই কোন বয়সের
শিশু প্রাপ্তবয়স্ক শিশু সবাই কিন্তু এই প্যাকেটের দুধ খেতে পারে।তাইতো
প্যাকেট কিছু দুধ ভালো তা নিচে দেওয়া হলো:
- টেট্রা প্যাকেটজাত দুধ
- মিল্ক ভিটা দুধ
- প্রাণ মিল্ক দুধ
- মিল্ক ফ্রেশ দুধ
- তানিয়া মিল্ক দুধ
বেস্ট ফর্মুলা মিল্ক ফর বেবি ০ ৬ মাস ইন বাংলাদেশ
সাধারণত যে সকল শিশুদের জন্মের পরে শুধু মায়ের দুধ খাওয়ানো হয় ৬ মাস পর্যন্ত
সেই সব শিশুদের কোন রকমের সমস্যা হবে না।আবার তাদের শারীরিক বৃদ্ধি হবে খুব
দ্রুত।তাইতো বেস্ট ফর্মুলা মিল্ক ফর বেবি ০ ৬ মাস ইন বাংলাদেশ তা খুব
ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ বাংলাদেশের ছোট শিশুদের কিন্তু অনেক রকমের
পাউডার প্যাকেট জাত দুধ পাওয়া যায়।
সেগুলো কিন্তু বিভিন্ন রকম উপায়ে আপনারা কিনে খাওয়াতে পারেন।তবে আপনারা সেই দুধ
গুলোর নাম না জানার কারণে কিন্তু অনেক রকমের সমস্যার মধ্যে পড়ে যান।তবে সদ্য
জন্ম নেওয়া নবজাতক শিশুকে ৬ মাস পর্যন্ত মায়ের দুধ খাওয়ানোর কথা বলা হয়ে থাকে
সব জাইগাতেই।
তবে মায়ের দুধের পাশাপাশি আপনারা যেসব প্যাকেট দুধ খাওয়াবেন সেগুলো কিন্তু
এই আর্টিকেলের মধ্যে খুব ভালোভাবেই দিয়ে দেওয়া হয়েছে।আপনারা শুধু একটু ধৈর্য
সহকারে পড়লেই সব কিছু জানতে পারবেন।তাইতো বাচ্চাদের যে সব ভালো ব্র্যান্ডের
প্যাকেট দুধ খাওয়াবেন তা নিচে দেওয়া হলো:
- বেবি কেয়ার দুধ
- নান মিল্ক দুধ
- ল্যাক্টোজেন ফর্মুলা মিল্ক পাউডার দুধ
- প্রাইমা মিল্ক দুধ
ল্যাক্টোজেন ফর্মুলা মিল্ক পাউডার দুধের আরো কিছু শ্রেণীবিভাগ আছে সেগুলো নিচে
দেওয়া হলো:
- ল্যাক্টোজেন ১
- ল্যাক্টোজেন ২
- ল্যাক্টোজেন ৩
- ল্যাক্টোজেন ৪
পাউডার দুধের উপকারিতা
সাধারণত পাউডার দুধ শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ সবাই কিন্তু খেতে
পারে।কারণ এই পাউডার দুধ হচ্ছে মানবদেহের জন্য খুবই উপকারী আবার শিশুদের জন্য
কিন্তু খুবই উপকারী।তাইতো পাউডার দুধের উপকারিতা আপনাদেরও খুব ভালোভাবে জানিয়ে
দেওয়া হবে।কারণ এই প্যাকেট জাত দুধ বা পাউডার দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন,পুষ্টি,ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাস।
এই পুষ্টির উপাদান থাকার কারণে যে মানুষ বা ছোট শিশু যদি এই পাউডার দুধ নিয়ম করে
খেতে পারে।তাহলে কিন্তু ভালো ফলাফল পেয়ে যাবে তার শরীর স্বাস্থ্য খুব ভালো
থাকবে।তবে এটি আবার কোনভাবেই অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবে না।দেখে শুনে
নিয়ম-কানুন মেনে খেতে হবে না হলে কিন্তু আবার বিভিন্ন রকম সমস্যার মধ্যে পড়ে
যাবেন।
আশা করছি, পাউডার দুধ বিষয়ক সব রকম টিপস দিতে পেরেছি।তাই এই আর্টিকেলটি পড়ে
আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই তা কমেন্ট করে জানাবেন।পাউড়ার দুধের কিছু উপকারিতা
নিচে দেওয়া হলো:
- পাউড়ার দুধ খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
- রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পাউডার দুধ এক গ্লাস খেয়ে নেবেন তাহলে রাতে ভালো ঘুম হবে।
- যাদের শরীর অত্যন্ত দুর্বল তারা প্রতিদিন এক গ্লাস করে পাউডার দুধ খাবেন।
- পাউড়ার দুধ খেলে দাঁতের স্বাস্থ্য মজবুত করে।
- পাউডার দুধের ভিটামিন-ডি থাকার কারণে পাউডার দুধ খেলে যেকোন শরীরের হাড় মজবুত করে।
- প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস করে পাউড়ার দুধ খেলে সকালে নাস্তা করার ক্ষুধা মিটে যায়।
- পাউডার দুধে থাকা ভিটামিন এবং মিনারেল যা শরীরকে ফিটনেস করে।
- প্রতিদিন পাউডার দুধ খেলে মানসিক চাপ কমে।
- প্রতিদিন এক গ্লাস করে দুধ খেলে ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় কমায়।
শেষ মন্তব্য | কোন ব্যান্ডের গুঁড়া দুধ ভালো - নবজাতকের জন্য কোন দুধ ভালো
সাধারণত পাউডার দুধ শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক সবাই খেতে পারে কোন সমস্যা
নেই।তবে হালকা পরিমাণে খেতে হবে কারণ সেটির কিন্তু আবার উপকারিতা ও ক্ষতির দিকে
আছে।তাই কোনভাবেই পাউডার দুধ অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবে না।পাউডার দুধ পানিতে
দিয়ে ফুটিয়ে হালকা পরিমাণে খাবেন তাহলেই ভালো উপকার পেয়ে যাবেন।
এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার
করবেন এবং আরো খাবার বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি ফলো করে রাখুন এতক্ষণ
আমাদের সাথে থাকার কারণে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আর হ্যাঁ অবশ্যই ভালো থাকবেন
সুস্থ থাকবেন।
nafizplus.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url